1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন

গাইবান্ধায় মরিচের বাম্পার ফলন

এস এম শাহাদৎ হোসাইন গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১

এস,এম শাহাদৎ হোসাইন গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ গাইবান্ধায় মরিচের বা¤পার ফলন হয়েছে। চলতি মৌসুমে কাঁচা মরিচের ভাল ফলন ও ভাল মূল্য পাওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় মরিচ ক্ষেত যেন সবুজের সমাহার। উপজেলার কামারদহ ইউনিয়নের বার্না আকুব গ্রামের কৃষক এনামুল হক বলেন চলতি মৌসুমে মরিচের ফলন ভাল ও মূল্য ভাল পাওয়ায় তিনি অনেক খুশি। খরিপ-১ মৌসুমের কাঁচা মরিচ চাষ করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। সাধারণত এ সময়ে টানা বর্ষণ আর বন্যায় নষ্ট হয় মরিচ ক্ষেত। তবে চলতি বছর কিছুটা ব্যতিক্রম ঘটেছে। অন্য বছরের তুলনায় আবহাওয়া রয়েছে অনুকুলে। যার কারণে মরিচের বা¤পার ফলন হয়েছে। বিঘাপ্রতি প্রায় ২৫/২৬ মণ কাঁচা মরিচ হয়েছে। আগে লকডাউন চলাকালে কাঁচা মরচি প্রতিমণ এক হাজার টাকা দামে বিক্রয় হয়েছে। কয়েক দিন আগেও প্রতিমণ কাঁচা মরিচ বিক্রয় করা হচ্ছে ৬ হাজার টাকা। বর্তমানে ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি শুরু হয়েছে। ফলশ্রুতিতে বাজারে চাহিদার চেয়ে আমদানি বেশী থাকায় বর্তমানে প্রতিমণ দেশী মরিচ ২ হাজার ৫০০ টাকা দামে বিক্রয় হচ্ছে। এমন মূল্য স্থিতিশীল থাকলে তবুও দ্বিগুণ লাভ হবে বলে জানান কৃষকগণ। কৃষক এনামুল হক বলেন, ১৪ শতক জমি বর্গা নিয়ে মরিচ চাষ করেছেন। ফলন অনেক ভাল হয়েছে। খরচ বাদে দ্বিগুণ লাভ হবে। ভারতের মরিচ না ঢুকলে আরও বেশী মুল্য পাওয়া যেতো। গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সৈয়দ রেজা-ই-মাহমুদ বলেন, মরিচ চাষিদের লাভবান করতে মাঠপর্যায়ে কাজ করা হচ্ছে। কৃষকদের প্রণোদনা দেয়াসহ নানাভাবে সহযোগিতা করা হচ্ছে। গাইবান্ধা কৃষি বিভাগের উপ পরিচালক মাসুদুর রহমান বলেন, চলতি খরিপ-১ মৌসুমে জেলার সাত উপজেলায় ৬৬০ হেক্টর জমিতে কাঁচা মরিচ চাষ হয়েছে।

Facebook Comments
৭ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি