1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৫ পূর্বাহ্ন

পৃথিবীর ৮৭ দেশে নির্বাচিত স্বৈরতন্ত্র চালু রয়েছে

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১৭ মার্চ, ২০২১

 

 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সারা পৃথিবীতেই গণতন্ত্র এখন আক্রান্ত। র‍্যাংকিংয়ের দিক থেকে দেখতে গেলে বলতে হয়, মানুষের মনে এর আবেদন যতই দীর্ঘস্থায়ী হোক না কেন সারা পৃথিবীতেই আসলে গণতন্ত্র এখন নানা সমস্যায় আক্রান্ত।

ভি-ডেমের মতে, পৃথিবীর ৮৭টি দেশে এখন নির্বাচিত স্বৈরতন্ত্র চালু রয়েছে এই দেশগুলোতে বাস করে পৃথিবীর ৬৮% মানুষ। সংস্থাটি বলছে, লিবারেল বা উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক দেশের সংখ্যা এখন কমে যাচ্ছে। এসব দেশে বাস করে পৃথিবীর মাত্র ১৪% মানুষ।

ফ্রিডম হাউসের মতে, পৃথিবীর জনসংখ্যার মাত্র ২০ ভাগেরও কম লোক এখন ‘মুক্ত’ দেশে বাস করে। ১৯৯৫ সালের পর থেকে এই সংখ্যা এখন সবচেয়ে কম। তা ছাড়া ২০২০ সালের ডেমোক্রেসি ইনডেক্সে দেখা যায়, ১৬৭টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে মাত্র ৭৫টি, অর্থাৎ মাত্র ৪৪.৯% দেশকে এখন গণতান্ত্রিক বলে মনে করা হয়।

অধ্যাপক মোর্স বলছেন, ‘কিন্তু যা অনেককে উদ্বিগ্ন করছে তা হলো প্রতিষ্ঠিত দেশে গণতন্ত্র ভেঙে পড়া। হাঙ্গেরি ও তুরস্কের পর ভারত হচ্ছে এর সর্বশেষ দৃষ্টান্ত।’ তিনি আরো বলেন, ‘বিশেষ করে ভারতের দৃষ্টান্তটি চোখে পড়ার মতো। কারণ এর জনসংখ্যার আকার ও বহু-জাতিগোষ্ঠীর গণতন্ত্রের একটি সফল দৃষ্টান্ত হিসেবে তার অতীত রেকর্ড ছিল।’

তিনি বলছেন, গণতন্ত্রের ভেঙে পড়ার ক্ষেত্রে অন্য কিছু দেশে যা হয়েছে, ভারতে সেই একই প্যাটার্ন অনুসৃত হচ্ছে। জনগণের নেতারা প্রথমে আমলাতন্ত্র বা বিচারবিভাগীয় নিয়োগগুলোকে রাজনীতিকীকরণ করার মতো পদক্ষেপ নিয়ে রাষ্ট্রের ‘গেটকিপারদের’ কব্জা করে। এরপর তারা মিডিয়া সেন্সরশিপ, একাডেমিক স্বাধীনতা সীমিত করা বা নাগরিক সমাজকে সঙ্কুচিত করার মাধ্যমে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা দমন করে।’

তার মতে, জনগণের নির্বাচিত নেতারা প্রায়ই সমাজে এমন মেরুকরণ করে যে রাজনৈতিক বিরোধিতার বৈধতা হরণ করা হয়। তাদেরকে প্রায়ই রাষ্ট্র বা জনগণের শত্রু হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। এরপর যা হয় তা হলো নির্বাচনী ব্যবস্থাকে নষ্ট করা বা সরাসরি জালিয়াতির পথ নেয়া।’
সূত্র : বিবিসি

Facebook Comments
১৫ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি