1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪২ অপরাহ্ন

মশা অসহ্য ও যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে : মন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২১

রাজধানীতে মশা অসহ্য ও যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে ঢাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে দুই সিটি করপোরেশনের গৃহীত কর্মপরিকল্পনা পর্যালোচনা সভার শুরুতে মন্ত্রী এ কথা জানান।

তিনি বলেন, ‘১৯৮৭ সালে ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনা ও খালগুলো ওয়াসার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল। জনমানুষের মধ্যে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যে, এটা জনপ্রতিনিধিত্বমূলক প্রতিষ্ঠানের কাছে থাকলে এটা ভালো হবে।’

খালগুলো ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে জানিয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা স্টর্ম ওয়াটার ও খালগুলো নিয়ে আজকে বসেছি। শুধু বৃষ্টির পানি যাওয়ার জন্য, খালগুলোকে পরিষ্কার করার জন্য সিটি করপোরেশনের কাছে এটা হস্তান্তর করা হয়নি। তারাও এ জন্য এটা নেয়নি। উদ্দেশ্যটা হলো- যেসব খালের জায়গা অবৈধভাবে দখল হয়েছে তা দখলমুক্ত করা। দখলমুক্ত করে খালগুলোকে সংস্কার করা।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের ৩৯টি খাল আছে। এই ৩৯টি খাল দুই মেয়রের অধীনস্ত এলাকায় রয়েছে। খালগুলো সংস্কারে কর্মপরিকল্পনা করতে আজকে সভা ডাকা হয়েছে।’

‘ঢাকা শহর শুধু লিভঅ্যাবল (বাসযোগ্য) সিটি হবে না, এটা এনজয়্যাবল সিটি হবে। ঢাকা শহরকে উদাহরণ দেয়া শহরগুলোর মাত্রায় নিয়ে যেতে আমাদের কাজ করতে হবে’ বলেন তাজুল ইসলাম।

তিনি আরও বলেন, ‘ইতোমধ্যে আপনারা মশা নিয়ে কিছু কথাবার্তা বলছেন। আমি যদিও এটা মনে করি অতীতের যেকোনো বছরের তুলনায় এখন কিউলেক্স মশার পরিমাণ কম। তাও (মশা) মানুষের কাছে অসহ্য ও যন্ত্রণার কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে- এই কথাটা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই।’

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘এডিস মশা বাসাবাড়িতে থাকে। বাড়ির মালিকরাসহ সবাই একত্রে এই মশা মারতে যোগ দিয়েছে, গত সেপ্টেম্বর থেকে কর্মপরিকল্পনা নিয়ে কাজ করেছিলাম বলে আমরা সেখানে একটা সন্তোষজনক একটা জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি। কিউলেক্স মশা হয় ঝোঁপ-জঙ্গল, আর্বজনা এবং ময়লাপানিতে।’

কচুরিপানাসহ ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করার জন্য ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে মেশিন কেনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।

সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. সাঈদ নূর আলমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

Facebook Comments
৩ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি