1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ

হবিগঞ্জে কিশোরীকে গণধর্ষণ, জনপ্রতিনিধি জড়িত

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২১

মঈনুল হাসান রতন, হবিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জ সদর উপজেলার রাজিউরা থেকে কিশোরী গণধর্ষণ মামলার অন্যতম আসামী আব্দুল হামিদকে (৪৫) আটক করেছে পুলিশ। পরে তাকে আদালতে পাঠালে সে ১৬৪ ধারায় ধর্ষণের ঘটনা সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে। এছাড়াও সে ঘটনার চাঞ্চল্যকর তথ্য আদালতকে জানিয়েছে।পুলিশ বলছে, ধর্ষণের সাথে একজন জনপ্রতিনিধিও জড়িত রয়েছে।হবিগঞ্জ সদর থানার এসআই নাজমুল হক জানান, আটককৃত আব্দুল হামিদ রাজিউরা গ্রামের আব্দুস ছাত্তারের ছেলে। সে ধর্ষণের সাথে সরাসরি জড়িত ছিল বলে আদালতকে জানিয়েছে। এছাড়া ধর্ষণের ঘটনায় একজন জনপ্রতিনিধিও জড়িত রয়েছে।তবে তদন্তের সার্থে তার নাম প্রকাশ করেননি তিনি। এর আগে রোববার সন্ধ্যায় তেলিয়াখাল এলাকা থেকে তাকে আটক করে পুলিশ।জানা যায়, প্রায় ১৬ মাস আগে ২০১৯ সালের ২৭ অক্টোবর রাতে চুনারুঘাট থেকে ১৬ বছরের এক কিশোরীকে রাজিউরা নিয়ে যায় কামাল মিয়া ও সেফা আক্তার মিতু নামে দুইজন। পরে ওই কিশোরীকে তারা কয়েকজন ব্যক্তি হাতে তুলে দেয়। ওইদিন রাতে রাজিউড়া রবি টাওয়ারের ভিতরে নিয়ে গণধর্ষণ করে।এ ঘটনার পরদিন সেফা আক্তার মিতু ধর্ষণের শিকার কিশোরীকে নিজের বোন দাবি করে কয়েকজনের বিরুদ্ধে একটি গণধর্ষণ মামলা দায়ের করে। পুলিশ মামলাটি দীর্ঘদিন তদন্ত করে মূল রহস্য জানতে পারে। পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে সেফা আক্তার মিতু ধর্ষণের শিকার কিশোরীর বোন নয়, সে ওই কিশোরীকে ধর্ষণে সহযোগিতাকারী।পরে মিতুকে আসামী করে ৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত কয়েকজনের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ৮ এপ্রিল সদর থানার ওসি তদন্ত দৌস মোহাম্মদ বাদি হয়ে অপর একটি মামলা করেন। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ৫ আসামীকে আটক করেছে পুলিশ।

হবিগঞ্জে কিশোরীকে গণধর্ষণ, একজন জনপ্রতিনিধিও জড়িত
মঈনুল হাসান রতন হবিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জ সদর উপজেলার রাজিউরা থেকে কিশোরী গণধর্ষণ মামলার অন্যতম আসামী আব্দুল হামিদকে (৪৫) আটক করেছে পুলিশ। পরে তাকে আদালতে পাঠালে সে ১৬৪ ধারায় ধর্ষণের ঘটনা সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে। এছাড়াও সে ঘটনার চাঞ্চল্যকর তথ্য আদালতকে জানিয়েছে।পুলিশ বলছে, ধর্ষণের সাথে একজন জনপ্রতিনিধিও জড়িত রয়েছে।হবিগঞ্জ সদর থানার এসআই নাজমুল হক জানান, আটককৃত আব্দুল হামিদ রাজিউরা গ্রামের আব্দুস ছাত্তারের ছেলে। সে ধর্ষণের সাথে সরাসরি জড়িত ছিল বলে আদালতকে জানিয়েছে। এছাড়া ধর্ষণের ঘটনায় একজন জনপ্রতিনিধিও জড়িত রয়েছে।তবে তদন্তের সার্থে তার নাম প্রকাশ করেননি তিনি। এর আগে রোববার সন্ধ্যায় তেলিয়াখাল এলাকা থেকে তাকে আটক করে পুলিশ।জানা যায়, প্রায় ১৬ মাস আগে ২০১৯ সালের ২৭ অক্টোবর রাতে চুনারুঘাট থেকে ১৬ বছরের এক কিশোরীকে রাজিউরা নিয়ে যায় কামাল মিয়া ও সেফা আক্তার মিতু নামে দুইজন। পরে ওই কিশোরীকে তারা কয়েকজন ব্যক্তি হাতে তুলে দেয়। ওইদিন রাতে রাজিউড়া রবি টাওয়ারের ভিতরে নিয়ে গণধর্ষণ করে।এ ঘটনার পরদিন সেফা আক্তার মিতু ধর্ষণের শিকার কিশোরীকে নিজের বোন দাবি করে কয়েকজনের বিরুদ্ধে একটি গণধর্ষণ মামলা দায়ের করে। পুলিশ মামলাটি দীর্ঘদিন তদন্ত করে মূল রহস্য জানতে পারে। পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে সেফা আক্তার মিতু ধর্ষণের শিকার কিশোরীর বোন নয়, সে ওই কিশোরীকে ধর্ষণে সহযোগিতাকারী।পরে মিতুকে আসামী করে ৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত কয়েকজনের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ৮ এপ্রিল সদর থানার ওসি তদন্ত দৌস মোহাম্মদ বাদি হয়ে অপর একটি মামলা করেন। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ৫ আসামীকে আটক করেছে পুলিশ।

Facebook Comments
৮ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি