1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৪ অপরাহ্ন

অক্সিজেন আনার পথে ছেলেকে আটকে রাখলেন এএসআই, বাবার মৃত্যু অক্সিজেনের অভাবে

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১

সাতক্ষীরায় অসুস্থ বাবার জন্য সিলিন্ডার নিয়ে যাওয়ার পথে শহরের ইটাগাছা হাটের মোড়ে পুলিশের এক এএসআই ছেলেকে দু’ঘণ্টা আটকে রাখায় অক্সিজেনের অভাবে ওই বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠেছে।

বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) সকালে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বৈচনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়া ওই বৃদ্ধের নাম মো. রজব আলী মোড়ল (৬৫)। তিনি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বৈচনা গ্রামের বাসিন্দা।

বৃদ্ধের ছেলে ওলিউল ইসলাম জানান, করোনা উপসর্গ নিয়ে বাড়িতে অসুস্থ বৃদ্ধ পিতা। জরুরি অক্সিজেন প্রয়োজন। এজন্য সাতক্ষীরা শহরের পলাশপোল এলাকার ব্যবসায়ীর কাছ থেকে একটি অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে বাড়িতে যাচ্ছিলাম। বেলা দশটার দিকে ইটাগাছা হাটের মোড়ে পৌঁছালে আমাকে আটক করেন ইটাগাছা ফাঁড়ির এএসআই সুভাষচন্দ্র।

এ সময় তিনি লকডাউনে বাইরে বেরিয়েছি কেন বলে ১ হাজার টাকা দাবি করেন। দাবিকৃত টাকা দিতে না পারায় আমাকে দুই ঘণ্টা সেখানে আটকে রাখা হয়। পরে ইটাগাছা এলাকার জনৈক জিয়াউল ইসলামের মধ্যস্থতায় ২০০ টাকা নিয়ে এএসআই সুভাষচন্দ্র তাকে ছেড়ে দেন।

কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। বাড়িতে গিয়ে দেখি অক্সিজেনের অভাবে আমার বাবা মারা গেছেন। যদি সময়মতো অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে বাড়িতে যেতে পারতাম তাহলে হয়তো বাবাকে বাঁচানো যেত। তিনি এই অমানবিক ঘটনার বিচার দাবি করেন।

এ বিষয়ে ইটাগাছা পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই সুভাষ চন্দ্র বলেন, ওই ব্যক্তির মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চেয়েছিলাম। তিনি দেখাতে পারেননি সেজন্য বাড়ি থেকে কাগজপত্র এনে দেখাতে বলেছিলাম। অক্সিজেনের বিষয়টি জানার পর বলেছিলাম পরে এসে কাগজপত্র দেখিয়ে যেতে। তাকে বেশি সময় আটকে রাখিনি। পরে শুনলাম তার বাবা মারা গেছেন। এটি দুর্ঘটনাবশত হয়ে গেছে।

সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি দেলোয়ার হুসেইন জাগো নিউজকে বলেন, এ বিষয়ে কেউ লিখিত কোনো অভিযোগ করেনি। তারপরও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Facebook Comments
১৬৫ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি