1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫১ অপরাহ্ন

আগুন ঝরালেন আমির, নিভিয়ে দিলেন পোলার্ড

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২১

বিধ্বংসী বোলিংয়ে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের মনে ভয় ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন পাকিস্তানি পেসার মোহাম্মদ আমির। পাওয়ার প্লে’র মধ্যেই ৩ উইকেট হারিয়ে তখন গভীর খাঁদে ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্স। সেখান থেকে দলকে উদ্ধার করলেন অধিনায়ক কাইরন পোলার্ড। আমিরের আগুনে বোলিংয়ের মুখে দাঁড়িয়ে দলকে এনে দিলেন দুর্দান্ত এক জয়।

ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগের উদ্বোধনী ম্যাচে মাত্র ১৪২ রানের সংগ্রহও টপকে যেতে পারেনি গত আসরের অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন ত্রিনবাগো। শনিবার ভোরে বার্বাডোজ রয়্যালসের বিপক্ষে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেও চাপে পড়ে গিয়েছিল তারা। তাও কি না মাত্র ১২৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে।

পাওয়ার প্লে’তে মোহাম্মদ আমিরের আগুনঝরা বোলিংয়ে মাত্র ১৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল ত্রিনবাগো। মনে হচ্ছিল আগের ম্যাচের ভাগ্য বরণ করতে হবে তাদের। কিন্তু এবার আর তা হতে দেননি পোলার্ড। অধিনায়কোচিত ব্যাটিংয়ে মাত্র ৩০ বলে ৫৮ রান করে ১৯ বল আগেই দলকে পোঁছে দিয়েছেন জয়ের বন্দরে।

রান তাড়া করতে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই আমিরের শিকারে পরিণত হন সুনিল নারিন (১ বলে ০)। নিজের পরের ওভারে আরেক ওপেনার লেন্ডল সিমনসের (৯ বলে ৫) স্ট্যাম্প ছত্রখান করে দেন আমির। পরে টানা তৃতীয় ওভার করতে এসে আরেক বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান কলিন মুনরোর (৮ বলে ৮) হাতেও সাজঘরের টিকিট ধরিয়ে দেন এ বাঁহাতি পেসার।

শুরুর এ ধ্বংসযজ্ঞের মাঝে প্রাথমিক লড়াইটা করেন টিম সেইফার্ট ও দিনেশ রামদিন। ইনিংসের অষ্টম ওভারে সাজঘরে ফেরার আগে ২৫ বলে ১৫ রান করেন সেইফার্ট। এরপর আর উইকেট হারাতে হয়নি ত্রিনবাগোকে। হাল ধরেন দলের দুই অভিজ্ঞ তারকা রামদিন ও পোলার্ড।

ইনিংসের ১৩তম ওভারে নিজের কোটার শেষ ওভার নিয়ে আসেন আমির। দেখেশুনে খেলে সেই ওভার কাটিয়ে দেন পোলার্ড-রামদিন। তখন দলের সংগ্রহ ১৩ ওভারে ৭০ রান। জয়ের জন্য ৭ ওভারে প্রয়োজন ছিল ৫৩ রান। কিন্তু এতো সময় নেয়ার পক্ষে ছিলেন না পোলার্ড।

অ্যাশলে নার্সের করা ১৪তম ওভারে দুই ছয়ের মারে নেন ১৬ রান। জেসন হোল্ডারের করা পরের ওভারে ৩ ছয়ের মারে আসে ২২ রান। মূলত এ দুই ওভারেই ম্যাচ চলে আসে ত্রিনবাগোর হাতের মুঠোয়। পরে থিসারা পেরেরার করা ১৭তম ওভারে ৫ বলে ১৪ রান নিয়ে ম্যাচ শেষ করে দেন ত্রিনবাগো অধিনায়ক।

শেষ পর্যন্ত ৩ চার ও ৬ ছয়ের মারে ৩০ বলে ৫৮ রান করে অপরাজিত থাকেন পোলার্ড। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিয়ে ৩১ বলে ২৯ রানের ইনিংস খেলেন রামদিন। এই ইনিংসের মাধ্যমেই সিপিএল ক্যারিয়ারে ১৫০০ রানের মাইলফলকে পৌঁছেছেন রামদিন, পোলার্ড ছুঁয়েছেন ২০০০ রানের ঘর।

এর আগে বার্বাডোজকে ১২২ রানে আটকে রাখার মূল কৃতিত্ব লঙ্কান বাঁহাতি পেসার ইসুরু উদানার। তিনি ৪ ওভারে মাত্র ২১ রান খরচায় নিয়েছেন ৫টি উইকেট। এছাড়া রবি রামপলের শিকার ২ উইকেট। বার্বাডোজের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩০ রান করেছেন আজম খান। এছাড়া হোল্ডার ২০ ও গ্লেন ফিলিপসের ব্যাট থেকে আসে ২৪ রান।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি