সাভারে আশুলিয়ার ভাদাইল এলাকায় ঝুটব্যবসার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেইউপি সদস্য ও থানা যুবলীগের কর্মীদেরমধ্যে সংঘর্ষ, গুলি বিনিময়, মোটর সাইকেলভাঙচুর ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঘটনা ঘটেছে।এঘটনায় আহত হয়েছে উভয়পক্ষের অন্তত৫ জন।
মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে ভাদাইল এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, সকালে হঠাৎ করে১৫-১৬টা মোটরসাইকেল এলাকায় প্রবেশকরে। এসময় স্থানীয় মেম্বারের লোকজনেরসাথে তাদের সংঘর্ষ, ধাওয়াপাল্টা ধাওয়ারঘটনা ঘটে। এসময় বেশ কয়েক রাউন্ডগুলির আওয়াজ শোনা যায়। এতেউভয়পক্ষের অন্তত ৬-৭জন আহত হয়। পরেপুলিশ এসে মোটরসাইকেল গুলোপিকআপে তুলে নিয়ে যায়।
তারা আরো জানায়, আশুলিয়া থানাযুবলীগের কবির হোসেন সরকার ও স্থানীয়ইউপি সদস্য সাদেক ভূইয়ার লোকদের মধ্যেএই সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের সময়ের পাশেরলতিফ ভান্ডারীর বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজেধরা পড়ে সংঘর্ষের চিত্র। এতে দেখা যায়,১৫-১৬টি মোটরসাইকেল যোগে যুবলীগনেতার কর্মীরা মেম্বার সাদেক ভূইয়ারভাদাইল এলাকায় প্রবেশ করে। এতে দেশীয়অস্ত্র নিয়ে তাদের বাধা দেয়া সাদেক ভুইয়ারলোকজন। দুইটি মোটরসাইকেলের উপরদেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালানো হয়।কুপিয়ে আহত করা হয় কয়েকজনকে।এসময় ফুটেজে মেম্বার সাদেক ভূইয়াকেপাশেই দাড়িয়ে ফোনে কথা বলতে দেখাযায়।
আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত)মোহাম্মদ জিয়াউল ইসলাম বলেন, ঝুটব্যবসা নিয়ে যুবলীগ নেতা ও স্থানীয়মেম্বারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। হতাহতহয়েছে কি না আমি জানি না, খোঁজ নিচ্ছি।গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে কি না তাওজানা নেই। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশরয়েছে।
আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহ্বায়ক কবীরসরকার বলেন, ফ্যাক্টরির বৈধ ব্যবসায়ীআমি। আমার লোকজন ভাদাইল দিয়েরপ্তানি যাচ্ছিলো। তখন ওদের লোকজনতাদের ওপর হামলা চালায়। এতে দুইজনআহত হয়।