এস এ ডিউক ভূঁইয়া-
তিতাস(কুমিল্লা)প্রতিনিধিঃ
কুমিল্লার তিতাস উপজেলার আসন্ন নারান্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুর অাদর্শের অকুতোভয় সৈনিক সৎ, নির্ভীক ও উপজেলা কৃষকলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ হারুনুর রশীদ।১১জুন শুক্রবার বিকাল ৪ টার দিকে ৩ টি গ্রামে পথসভা,গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেন।৭ নং নারান্দিয়া ইউনিয়নের তুলাকান্দি, তাড়িয়াকান্দি ও বালুয়াকান্দি গ্রামে নৌকার মনোনয়ন পাবার আশায় তিনি সকলের নিকট দোয়া প্রার্থনা করেন।এসময় হারুনুর রশীদ বলেন,পারিবারিকভাবেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর রাজনীতিতে হাতেখড়ি আমার।আমার পরিবার একটি মুক্তিযোদ্ধা পরিবার। আমি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ছাত্র জীবন থেকেই ছাত্র রাজনীতি করে আসছি। কুমিল্লা-২(হোমনা-তিতাস) আসনের সাংসদ ও বিশিষ্ট নারীনেত্রী সেলিমা আহমাদ মেরী(সিআইপি)’র আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় আছি এবং জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত থাকবো (ইনশাআল্লাহ)।
আসন্ন ইউপি নির্বাচনে স্থানীয় জনগণের অকুন্ঠ দোয়া ও ভালোবাসা এবং দলীয় সমর্থন নিয়ে নারান্দিয়া ইউনিয়ন থেকে নৌকা প্রতীকের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে আমি আশাবাদী।
প্রাণঘাতি মহামারী করোনা-ভাইরাস পরিস্থিতিতে নারান্দিয়া ইউনিয়নের সাধারণ,গরীব, অসহায় মানুষদের আমার সাধ্য অনুযায়ী সহযোগীতা করেছি।
এদিকে এলাকার সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষ ও দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁর মতো নিবেদিতপ্রাণ উদ্যোমী ব্যক্তিকে নারান্দিয়া ইউনিয়নের আসন্ন নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ণ দেয়ার জন্য এমপি সেলিমা আহমাদ মেরী ও দলের হাইকমান্ডের সিদ্ধান্ত কামনা করছেন।
হারুনুর রশীদ আরও বলেন, যদি আমাকে নৌকা প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়, তাহলে নির্বাচিত হয়ে দলকে আরো সু-সংগঠিত করে দলীয় সকল কাজে নিয়োজিত থাকবো ( ইনশাআল্লাহ)।
পথসভায় আরও বক্তব্য রাখেন, নারান্দিয়া কলিমিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক মোঃ রফিকুল ইসলাম, সমাজসেবক জানে আলম, আঃ বাতেন সরকার ও নুরুজ্জামান সরকার প্রমূখ।গণসংযোগ শুরু হয় হারুনুর রশীদ এর নিজ গ্রাম খলিলাবাদ থেকে। এ সময় শতাধিক নেতা-কর্মী,যুবক তার সফর সঙ্গী হিসেবে ছিলো।