1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন

আ.লীগ-হেফাজতে দূরত্ব তৈরি হয়েছে সেটা স্পষ্ট

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২১

শিরোমণি ডেস্ক : ২০১৩ সালে বাংলাদেশের এই ইসলামপন্থী দল হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচির পর পরবর্তী বছরগুলোতে হেফাজতের সঙ্গে সরকারের এক ধরণের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

হেফাজতের আন্দোলনের পর সুপ্রিম কোর্টের সামনে থেকে ভাস্কর্য সরানো, পাঠ্যপুস্তকে কয়েকটি পারিবর্তন, কওমীর দাওরায়ে হাদীসকে মাস্টার্সের সমমান দেয়া সেটারই প্রতিফলন বলে মনে করা হয়।

সরকারের সঙ্গে এই সম্পর্কের ক্ষেত্রে সংগঠনটির প্রয়াত আমীর আহমদ শফী এবং বিশেষত তার ছেলে আনাস মাদানীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিলো।

কিন্তু দৃশ্যপটে বড় পরিবর্তন আসে যখন আহমদ শফীর মৃত্যুর পর আনাস মাদানী ও তার সমর্থকদের সরিয়ে বাবুনগরীর নেতৃত্বে হেফাজতের নতুন কমিটি গঠন করা হয়। যাদের অনেকেই সরকারবিরোধী হিসেবে পরিচিত।

ফলে হেফাজত এবং সরকারের মধ্যে যে একধরণের সহাবস্থান এবং সম্পর্ক ছিলো সেটার অবনতি সময়ের ব্যাপার বলেই মনে করা হচ্ছিলো।

কিন্তু সেটা যে এতো দ্রুত ঘটবে সেটা বোঝা যায়নি।

রাজনীতি বিশ্লেষক জোবাইদা নাসরীন অবশ্য সম্পর্ক একেবারেই ভেঙ্গে গেছে- সেটা মনে করেন না।

তিনি বলেন “জুনায়েদ বাবুনগরীর নেতৃত্বে নতুন হেফাজত কমিটি দায়িত্ব নিয়েই তাদের একটা অবস্থান এবং শক্তির জানান দেয়ার চেষ্টা করছিলো। তাদের প্রথম কর্মসূচি ছিলো মুজিব ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে অবস্থান। তারা সরকারের প্রতিক্রিয়া বোঝার চেষ্টা করেছে।”

“এটা সরকারের জন্য অনেক অস্বস্তিকর ছিলো। কারণ নতুন কমিটি নিয়ে সরকারের মধ্যে অবিশ্বাস আছে, যেহেতু সংগঠনের অনেকেই বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের নেতা।”

“আবার মোদী বিরোধী বিক্ষোভের সময় সরকার কঠোর অবস্থান নিয়ে হেফাজতকে একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। কিন্তু তাদের সম্পর্ক ভেঙ্গে পড়েছে এমনটা বলা যাচ্ছে না। কারণ মাঠে হেফাজতের বিরুদ্ধে কঠোর হলেও তাদের নেতাদের নামে কোন মামলা হয়নি।”

মিজ জোবাইদা বলেন, “এর মাধ্যমে সরকার এখনো তাদের সুযোগ দিচ্ছে, সরকার বিরোধী অবস্থান থেকে সরে আসার। সুতরাং সম্পর্ক থাকবে, কিন্তু ঘণিষ্ঠতার মাত্রায় একটা হয়েতো পরিবর্তন আসতে পারে।”

তবে হেফাজত নেতা নাছির উদ্দীন মুনীর আবার বলছেন, তাদের মধ্যে রাজনৈতিক কোন উদ্দেশ্য নেই।

মি. মুনীর বলেন “সরকারের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে এরকমটা বলা যাবে না। আমরা অরাজনৈতিক সংগঠন। আমাদের ধর্মভিত্তিক কিছু দাবী-দাওয়া থাকবে বা ইসলাম বিরোধী কিছু ঘটলে আমরা এর প্রতিবাদ করবো”।

অন্যদিকে হেফাজতের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক রাখতে আওয়ামী লীগ সরকার নমনীয় আচরণ করছে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ সেটা নাকচ করে দিচ্ছেন। তার ভাষায়, হেফাজতের সঙ্গে সরকার কিংবা দল হিসেবে আওয়ামী লীগ সমঝোতায় বিশ্বাসী নয়।

তবে সম্পর্কের মাত্রায় পরিবর্তন হোক বা না হোক, একটা টানাপোড়েন যে তৈরি হয়েছে সেটা স্পষ্ট।

Facebook Comments
৪ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি