1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫৩ অপরাহ্ন

ইরানের ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ কার হাতে ?

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০২২

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট :ইরানে ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ কার হাতে? ছবি: সংগৃহীত ইরানে নিরাপত্তা হেফাজতে এক তরুণী নিহত হবার পর গড়ে ওঠা বিক্ষোভ সহিংস পন্থাতেই দমন করছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী।

মাহসা আমিনি নামের ২২ বছর বয়সী কুর্দি তরুণী আটক হয়েছিলেন হিজাব ঠিকমতো পরিধান না করার অভিযোগে। এরপর পুরো দেশে বিক্ষোভ হয়েছে এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলোর মতে এবারের বিক্ষোভে ১৫০ জনের বেশি মারা গেছে।

কিন্তু বিক্ষোভ দমনে শক্তি প্রয়োগের সিদ্ধান্ত আসলে দেশটিতে কে নেয়? সবচেয়ে বেশি ক্ষমতা কার হাতে?

দেশটির সর্বোচ্চ নেতা হলেন আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। তার অধীনেই প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি, বিচার বিভাগ, পার্লামেন্ট, গার্ডিয়ান কাউন্সিল ও সশস্ত্র বাহিনী। আবার সশস্ত্র বাহিনীর অধীনে আর্মি, পুলিশ ও ইসলামিক রিভলিউশনারি গার্ড। পুলিশের অধীনে আবার আছে নৈতিকতা পুলিশ। আর ইসলামিক রিভলিউশিনারি গার্ডের অধীনে বাসিজ।

দেশটির সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি হলেন আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। ১৯৮৯ সাল থেকে তিনি দেশটির সর্বোচ্চ নেতা। তিনিই সরকার প্রধান ও কমান্ডার-ইন-চিফ। দেশটির ন্যাশনাল পুলিশ ও নৈতিকতা পুলিশের ওপর তার কর্তৃত্ব আছে। এই নৈতিকতা পুলিশের কর্মকর্তারা মাহসা আমিনিকে আটক করেছিল।

খামেনি একই সঙ্গে ইসলামিক রিভলিউশনারি গার্ড কোর এবং এর স্বেচ্ছাসেবী শাখা, দি বাসিজ রেজিস্ট্যান্স ফোর্সকেও নিয়ন্ত্রণ করেন। আর ইসলামিক রিভলিউশানির গার্ড কোরের দায়িত্ব হলো অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

বাসিজ বরাবরই ইরানে ভিন্নমত দমনে কাজ করেছে। আর কীভাবে প্রতিবাদ বিক্ষোভ দমন করা হবে সেটি বলার বেশি এখতিয়ার খামেনির। প্রেসিডেন্ট এব্রাহিম রাইসি শীর্ষ নির্বাচিত নেতা এবং সর্বোচ্চ নেতার পরেই তার অবস্থান। তিনি দৈনন্দিন সরকার পরিচালনার কাজে নিয়োজিত এবং একই সাথে অভ্যন্তরীণ নীতি ও পররাষ্ট্র নীতির ক্ষেত্রে তার ব্যাপক ভূমিকা থাকে। তবে তার ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে সীমিত, বিশেষ করে নিরাপত্তা ইস্যুতে।

সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ন্যাশনাল পুলিশ পরিচালনা করে, যারা এখন বিক্ষোভ দমন করছে। তবে এর কমান্ডার নিয়োগ করেন সর্বোচ্চ নেতা এবং কমান্ডার তার কাছেই জবাবদিহি করেন। একই সঙ্গে ইসলামিক রিভলিউশনারি গার্ড ও বাসিজের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।

যদি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা মনে করেন যে, শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে বিক্ষোভ দমন করা হোক -তাতে প্রেসিডেন্টের সেটি অনুসরণ করা ছাড়া কিছু বলার সুযোগ খুবই কম।

সূত্র: বিবিসি

Facebook Comments
১০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি