এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ মো আজিজ,নৌবাহিনী, পুলিশ, স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ সহ আরো অনেকে। উচ্ছেদ অভিযানের আগে নোটিশের মাধ্যমে এবং মাইকিং করে জানানো হয়েছে।লালমোহন বাজারের চৌরাস্তা থেকে শুরু করে হাফিজ উদ্দিন এ্যাভিনিউ, পুরাতন বিনোদন হলের মোড়,মহাজনপট্টি হয়ে উত্তর বাজার জামে মসজিদ পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান চলে।
দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার মাঝে সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্য তৈরি লেনের উপর গড়ে উঠেছে শত- শত দোকান। এতে মানুষ ও যান চলাচলে ব্যাঘাত সৃস্টি হয়। এই দোকানগুলো থেকে একটি মহল দীর্ঘদিন যাবত অবৈধ সুবিধা ভোগ করে আসছে। কয়েক বছর আগেও এখানে লেনের উপর সৌন্দর্য বর্ধক গাছ ছিল। এধরনের অভিযান আগেও করা হয়েছে কিন্তু অভিযানের কয়েকদিন পর আবার জায়গা দখল করে দোকান বসানো হয়।
এধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে কি- না এমন প্রশ্নের জবাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, এধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। উচ্ছেদকৃত দোকান মালিকদের কোন সহযোগীতা করা হবে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,যেহেতু তারা অবৈধ জায়গায় দোকান বসিয়ে ব্যবসা করেছে সেহেতু তাদের পুনর্বাসনের কোন ব্যবস্থা আপাতত নেই,তবে আমরা চেষ্টা করবো তাদের জন্য কিছু করার। পৌর যুবদলের একজন নেতা বলেন,আমাদের নেতা মেজর অব.হাফিজ উদ্দিন আহমেদের নির্দেশ রাস্তার উপর কোন দোকান থাকবেনা,লালমোহন উপজেলা হবে একটি আধুনিক উপজেলা। সেচ্ছাসেবক দলের একজন নেতা বলেন,উচ্ছেদকৃত দোকান মালিকদেরকে কিচেন মার্কেটে পুনর্বাসনের জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।