উজ্জ্বল কুমার দাস (কচুয়া,বাগরেহাট) প্রতিনিধি, দৈনিক শিরোমণিঃ
কোভডি-১৯ এর ২য় ডউে মোকাবলোয় আজ থকেে সারাদশেে ১ সপ্তাহরে জন্য চলছে লকডাউন।এমন পরস্থিতিতিে বাগরেহাট জলোর কচুয়া উপজলো বাজার ঘুরে লকডাউনে তমেন কোন প্রভাব দখো যায়ন।ি
সকাল থকেইে বাজার সহ আসপাশে ছলি লোকজনে ঠাসা।তরকাররি বাজার মাছরে বাজারে ছলি লোকজনরে জটলা।সামাজকি দুরত্বরে বালাই ছলিনা কোথাও।অনকেইে মাস্ক ছাড়া ঘোরাঘুরি করতে দখোগছে।েআর যারা মাস্ক ব্যবহার করে বাজারে এসছেে তাদরে অনকেরে মধ্যইে মাস্ক ব্যবহাররে নয়িম মানতে দখো যায়ন।িতবে স্বাভাবকি দনিরে মতো এদনি দোকানপাট খোলা ছলিনা।সামাজকি দূরত্ব বজায় রাখা ও লোকসমাগম কমাতে এদনি প্রশাসনরে তমেন কোন তৎপরতা চোখে পরনে।িছোটখাটো যানবাহন চলাচলও রয়ছেে স্বাভাবকি।
বাজারে আসা অনকেইে মনে করছে লকডাউনরে প্রথমদনিে কচুয়া সাপ্তাহকি বাজার থাকায় আজ লোকসমাগম বশে।িকাল থকেে হয়তো এমন পরস্থিতিরি কছিুটা পরর্বিতন হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছ।ে
লকডাউনরে পরস্থিতিি নয়িে অনকেরে সাথে কথা হয়,রাকবিুল ইসলাম নামরে এক চায়রে দোকানদার বলনে গতকাল বাজার কমটিরি পক্ষ থকেে লকডাউন মনেে চলার জন্য মাইকংি করা হয়ছে।েতার দোকান খুলে রাখা প্রসংগে জানতে চাওয়া হলে বলনে আজ সাপ্তাহকি বাজার থাকায় সীমতি সময়রে জন্য স্বাস্থ্য বধিি মনেে দোকান খুলছে।িআর এমন অবস্থায় দোকান পুরোপুরি বন্ধ রাখা হলে অনকে ক্ষতরি সম্মুখীন হতে হব।ে
এছাড়াও নাম প্রকাশে অনচ্ছিুক অনকেরে সাথে কথা হয়,তারা বলনে হটাৎ করে এই লকডাউনরে পরস্থিতিি সৃষ্টি হওয়াতে একরকম সংকটে পরছেে তারা।এমন পরস্থিতিি র্দীঘায়তি হলে আবারও বড় ধরনরে ক্ষতরি মুখে পরতে হবে তাদরে।করোনা সংকট মোকাবলো করতে গয়িে আটকে যতেে হচ্ছে র্অথনতৈকি সংকট।েনন্মিআয়রে মানুষরে জন্য সৃষ্ট এই র্অথনতৈকি সংকটে মোকাবলিা করা কতটা সহজ হবে তানয়িে অনকেইে প্রশ্ন তুলছে।ে