উজ্জ্বল কুমার দাস (কচুয়া,বাগেরহাট)প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃকচুয়া উপজেলায় চলমান গন টিকার পাশাপাশি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চলছে নিয়মিত টিকা দান কর্মসূচিও।কচুয়া টিকাদান কর্মসূচিতে মানা হচ্ছে না সরকারি বিধি নিষেধ।ভিড়ের কারণে চরম অব্যবস্থাপনার পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হতে দেখা গেছে।৩০ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়মিত টিকা দান কর্মসূচিতে মানুষের ভোগান্তি ছিল চরমে।সকাল থেকে এস.এম.এস পেয়ে টিকা নিতে আসা মানুষের ভীড় ছিল চোখে পড়ার মতো।ছিলনা সামাজিক দুরত্বের বালাই।মাস্ক ব্যাবহারেও ছিল উদাসীনতা।এ বিষয়ে নির্দেশনা মানতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মাঝে ব্যাপক উদাসীনতা লক্ষ করা গেছে।এ সময় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকা দান কাজে দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যাক্তিদের সাথে কথা বলতে গেলে কথা বলতে রাজি হননি।তবে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডাঃ মনিসংক পাইক এর মৌখিক অনুমতি নিয়ে টিকা কেন্দ্রের ছবি তুলতে গেলে প্রতিনিধিকে বাঁধা দেওয়া হয়।সে সময় সেখানে থাকা কম্পিউটার অপারেটর সৌমেন সাহা সাংবাদিকদের ছবি তোলার জন্য আরএমও এর লিখিত অনুমতি চান।এছাড়াও টিকার রেজিষ্ট্রেশন করা সত্বেও অনেকেরই ১-২ মাস অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পরেও এসএমএস না পাওয়ার অভিযোগ করেন। ৬/০৮/২০২১ ইং তারিখ রেজিষ্ট্রেশন করে কচুয়া সদর ইউনিয়নের নরুল হুূদা হাদি নামের একজন এসএসএম পেয়েছেন ২৮/০৯/২০২১ ইং তারিখ।এছাড়াও মঘিয়া ইউনিয়নের সবিতা নামে আরো একজন একি অভিযোগ করেন।গণমাধ্যম কর্মী উজ্জ্বল কুমার ০৬/০৮/২০২১ ইং তারিখ রেজিষ্ট্রেশন করলেও এসএমএস আসে ২৯ সেপ্টেম্বর।এ ধরনের সংখ্যা উপজেলায় অসংখ্য।তবে টিকা কেন্দ্রের ছবি তুলতে না দিয়ে অঘোষিত নিয়ন্ত্রণ আরোপ করায় সাংবাদিক সহ সাধারণ মানুষের মাঝে সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে।এছাড়াও উপজেলা বিভিন্ন ইউনিয়ন সহ দূর দুরান্ত থেকে টিকা নিতে এসে সাধারণ মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।এছাড়াও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে নানা অব্যবস্থাপনা।
২৩ views