নিজস্ব প্রতিবেদক : কোভিড-১৯ এর কারণে শতকরা ৩৬ দশমিক চার শতাংশ পরিবার মাঝারি কিংবা মারাত্মকভাবে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। আয় কমেছে শতকরা ৭২ দশমিক ছয় শতাংশ পরিবারের আয় কমেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে সেসব পরিবার যাদের বাৎসরিক আয় ১ লাখ টাকার কম। দেশের আট বিভাগে ১০ থেকে ২৪ বছর বয়সী ৬৭৫ জন কিশোর-কিশোরী ও তরুণ-তরুণীর উপর পরিচালিত সমীক্ষায় এ ফলাফল পাওয়া গেছে। সোমবার জাতিসংঘের ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশনের সহযোগিতায় প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ আয়োজিত এক ওয়েবিনারে গণমাধ্যমকর্মীদের এ সমীক্ষার ফলাফল জানানো হয়।
ইউএসএআইডি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশনের বাস্তবায়নাধীন ‘মিটিং দ্যা আন্ডার নিউট্রেশন চ্যালেঞ্জ প্রকল্প’ গত মে মাসে ‘বাংলাদেশে কোভিড-১৯ এর প্রেক্ষিতে তরুণদের পুষ্টি সচেতনতা, আচরণ এবং খাদ্য নিরাপত্তা’ বিষয়ে এই র্যাপিড সমীক্ষা পরিচালনা করে। সমীক্ষার ফলাফলে বলা হয়েছে ৫০ শতাংশের কাছাকাছি উত্তরদাতা লকডাউনের আগের সময়ের চেয়ে কম খাবার খেয়েছে এবং ৭৩ শতাংশ জানিয়েছে যে তারা বাইরের খাবার খায়নি।
পিআইবির মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদের সভাপতিত্বে ওয়েবিনারে বক্তব্য দেন পিআইবি পরিচালক (প্রশাসন) মো. ইলিয়াস ভূইয়া ও এফএও’র মিটিং দ্যা আন্ডার নিউট্রেশন চ্যালেঞ্জ প্রকল্পের চিফ টেকনিকাল অ্যাডভাইজর নাওকি মিনামিগওসি।