1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন

কালনা সেতুর কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
ইমরান শেখ, কাশিয়ানী,গোপালগঞ্জ  প্রতিনিধিঃ প্রায় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে দেশের প্রথম ৬ লেন বিশিষ্ট সেতু নির্মান হচ্ছে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর কালনা ফেরিঘাটে।
গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার কালনা ফেরিঘাট মধুমতী নদীর উপর নির্মানাধীন সেতুর দৈর্ঘ ৬৯০ মিটার ও প্রস্থ ২৭ দশমিক ১ কিলোমিটার।
২০১৪ সালে কালনা ফেরিঘাট পরিদর্শন করতে এসে ততকালীন ও বর্তমান যোগাযোগ মুন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন ২০১৭ সালে শেষ হবে কাশিয়ানীর কালনা সেতুর নির্মাণ কাজ।
২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কালনা মধুমতির নদীর উপর সেতুটির ভিত্তির প্রস্তর স্থাপন করেন।
২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করেন মাননীয় প্রধানমুন্ত্রী ।
সেতুটি নির্মাণে বিলম্বের প্রধান কারন হলো, পরিকল্পনার একাধিন পরিবর্তন। প্রথমে সেতুতে রেল-লাইন সংযোগ করার কথা ছিলো, পরবর্তিতে আলাদা রেল-লাইন তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪ লেনের সেতু নির্মানের সিদ্ধান্তের পর ৬ লেন বিশিষ্ট সেতু তৈরির প্রস্তাব এলে বাড়তি অর্থ দিতে দেরি করায় পিছিয়ে যায় কাশিয়ানীর কালনা মধুমতীর নদীর উপর সেতুর নির্মাণ কাজ। ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর এ সেতুর নির্মাণ কাজ শুরুকরে এখন পর্যন্ত ৪৫ শতাংশ কাজ সু-সম্পূর্ণ হয়েছে।
 সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই সেতুটির নির্মাণ কাজ সম্পুর্ন হবে বলে মনে করেন দায়িত্বর নির্মানাধীন প্রতিষ্ঠান।
নির্মাণ কাজ সম্পুর্ণ হলে দির্ঘ অপেক্ষার অবসান ঘটাবে দক্ষিণ-পূর্বএশিয়ার যোগাযোগ ব্যবস্থার। দূরত্ব কমে যাবে রাজধানীর থেকে স্থলবন্দর বেনাপোলের।
Facebook Comments
১৭ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি