ইউনুছ, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি: কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার কাজাইকাটা এলাকায় প্রায় ১০ হাজার মানুষ প্রতিনিয়ত জীবনের ঝুকি নিয়ে নদী পার হচ্ছে বাঁশের সাঁকো দিয়ে। যুগ যুগ ধরে একটি ব্রীজের অভাবে মানবেতর জীবন যাপন করছে কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ অসহায় মানুষ গুলো । নিজস্ব অর্থায়নে তৈরী করা হয়েছে ২৫ মিটার একটি ও ৪৫ মিটার একটি বাঁশের সাকোঁ তাদের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা। এই দৃশ্যমান বাশেঁর সাকেঁা দুইটি নির্মান, করেন রৌমারী উপজেলার চরশৌলমারী ইউপি সদস্য মমিন উদ্দিন। চরশৌলমারী ইউনিয়নের কাজাইকাটা এলাকার ৫টি গ্রামের প্রায় ১০ হাজার মানুষ বসবাস করে আসছে সোনাভরি নদীর কাজাইকাটা গ্রামের রাস্তাটি গত বন্যায় দুই যায়গায় ভেঙ্গে যায় এতে ওই এলাকার মানুষের যাতায়াতের অসুবিধা সৃষ্টি হয়েছে। সারা-দেশে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের জোয়ারে ভাসলেও, কাজাইকাটা,,লাউবাড়ী,মোল্লাপাড়া,শান্তিরচর, গেন্দার আলগা,গাছবাড়ীসহ এসব অঞ্চলে আজও লাগেনি উন্নয়নের ছোঁয়াতাই বাঁশের সাঁকোতে সাময়িকভাবে মানুষ চলাচলের ব্যাবস্থা থাকলেও, অন্যান্য যানবাহন চালনার কোন সুযোগ নেই এলাকায় ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্টান ও রয়েছে।এলাকার মোঃ সহিদুল ইসলাম বলেন কাজাইকাটা ব্রীজটি মেম্বার তার নিজের টাকায় দিয়েছে সরকারের কাছে অনুরোদ এখানে একটি ব্রীজ দিলে ভালো হবে।পথচারী আমিনুল ইসলাম জানান আমাদের এই উত্তর বঙ্গে কাজাইকাটা চরশৌলমারী ইউনিয়ন এখানে আমাদের রাস্তাঘাট নাই ১০ হাজার লোক খুব কষ্টকরে দিনযাপন করে এলাকার ভিতরে একটা ব্রীজদেয়া হইছে মানুষ কোনমতে চলতে পারে যখন বন্যায় হয় তখন চলাচলের সুজুখ থাকেনা বাচ্ছারা স্কুলে যেতে পারেনা তাই প্রধান মন্ত্রীর কাছে আকুল আবেদন এখান কার ব্রীজটা যেন করে দয়ে।সুধীজন মীর মোজাম্মেল হোসেন বলেন এই রাস্তাটি ছিল মাটির রাস্তা বেড়িবাধেরমতো দুই পাশে দুইটা খাল আছে মাঝ খানে রাস্তা ছিলো গত বন্যায় ভেঙ্গে যাওয়াতে খুবি অসিবিধা হয়েগেলো সেটা দেখে আমাদের ইউপি সদস্য মমিন উদ্দিন তার নিজ টাকা দিয়ে এখানে কাঠের ব্রীজ করেছে।ইউপি সদস্য মমিনুল ইসলাম জানায় আমার এলাকায় যোগাযোগ অবস্থা খুবি খারাব থাকার কারনে একটা কাঠের সাকোঁদিছি এতে ১০/১৫ হাজার মানুষের যাতায়াতের ব্যবস্থা হয়েছে আমি সরকারের কাছে আকুল আবেদন করছি সরকার আমাদের এখানে ত্রাণের ব্রীজ দিয়ে আমাদের এলাকার রাস্তাগুলো চলাচলের সুভিধা করেদেন।
সম্পাদক:সাহিদুর রহমান
অফিস:২৭/১১/২, তোপখানা রোড, পল্টন মোড়,ঢাকা -১০০০।
ফোন: ০১৯১১- ৭৩৫৫৩৩ ই- মেইল : [email protected], [email protected]