1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন

কুড়িগ্রামে ধরলা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন হুমকীতে শহর রক্ষা বাঁধ

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২০

কুড়িগ্রামে ধরলা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন হুমকীতে শহর রক্ষা বাঁধ

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ

কুড়িগ্রামে ধরলা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় হুমকীতে পড়েছে জেলার একমাত্র শহর রক্ষা বাধ, ঘড়বাড়ী সহ নানা স্থাপনা। দির্ঘদিন ধরে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে আসলেও প্রশাসনের নীরব ভুমিকায় প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসী। প্রতিদিন দুই শতাধিক ট্রাক্টরের প্রতিটি থেকে দুইশ টাকা করে প্রায় চল্লিশ হাজার টাকা অবৈধভাবে আয় করছেন এই সিন্ডিকেট। দ্রুত অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করার দাবী জানান এলাকাবাসী।

সরেজমিন এলাকায় গিয়ে দেখা যায় যে, ধরলা নদীর পশ্চিম তীর রক্ষা বাধের পুরাতন সিএন্ডবি ঘাট, আটা খাওয়ার চর এবং এক ও দুই নং টি বাধের কাছ থেকে অবাধে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে স্থানীয় সিন্ডিকেট। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান এলাকার চিহ্নিত বালু খেকো গোলজারের নেতৃত্বে আজগর, কহিনুর, রাজু, কালাম, আশরাফুল, ফরহাদ ও জাভেদের নেতৃত্বে ১২/১৫ জন বালু উত্তোলনের মহা উৎসবে মেতে উঠেছে। বাধের নীচে বসবাসকারী রহিমা, সালেকা, নুরে আলম ও সাইফুল জানায় বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর থেকেই বালু তোলা চলছে এতে করে তাদের ঘরবাড়ী যেমন ভাঙ্গনের মুখে পড়ছে তেমনিভাবে ভাঙ্গনের মুখে পড়বে শহর রক্ষা বাঁধ।ট্রাক্টর চালক সহিদুল, সুমন মিয়া ও শফিকুল জানান যে, ট্রাক্টর প্রতি ২০০ খেকে ৩০০ টাকা করে দিয়ে তারা বালু কিনে নিয়ে যান। টাকা আদায়কারী আব্দুর রব বলেন আমি ৩০০ টাকার দিন মজুর এক নং টি বাধ এলাকায় ট্রাক্টর প্রতি ২০০ টাকা করে আদায় করে গোলজারের নেতৃত্বে সিন্ডিকেটের কাছে জমা দেই। দিনে গড়ে ৪০/৪৫ হাজার টাকা আদায় হয়। এ হিসাবে মাসে আয় দারায় ১২/১৪লাখ টাকা। এ টাকার হিস্যা অনেককে দিতে হয়।এ বিষয়ে কথা বলার জন্য গোলজারের মোবাইলে বারবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। সিন্ডিকেটের অপর সদস্য জাভেদ বললেন, তিনি ব্যক্তিগত ভাবে বালু তোলার সাথে জড়িত নন। এর বেশী কিছু বলতে রাজি হননি তিনি। তবে এ ফোন আলাপের পর তিনি একাধিক প্রতিনিধি এ প্রতিবেদকের কাছে পাঠান নিউজ না করার তদবীর নিয়ে।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিলুফা ইয়াসমিন জানান, বিষয়টি সম্পর্কে খোজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে শীঘ্রই।

Facebook Comments
৮ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি