1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২৫ অপরাহ্ন

কেমন আছে এখন রাজশাহীর সেই শিশু হাফসা?

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৯ জুন, ২০২১

কোলের শিশুসন্তান হাফসাকে তার মা মুখে বাতাসের মাধ্যমে কৃত্রিমভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস সচল রাখতে বাতাস দিতে দিতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। শনিবার (২৬ জুন) দুপুর ১২টা ৪৭ মিনিট রিকশাতে করে মা তার সন্তানের মুখে মুখ দিয়ে অক্সিজেন দেওয়ার চেষ্টা করছে। রিকশার সিটের পাশেই বসে শিশু সন্তানের বাবা সজল মাঝে মাঝে সন্তানের নাম ধরে জোরে ডাকছে মা মা বলে। তার শিশুটি সন্তানটি চিরতরে যেন ঘুমিয়ে না যায়। মা আদরের সন্তানটিকে বাঁচানোর জন্য সন্তানের মুখে মুখ দিয়ে অক্সিজেন দেওয়ার প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে।

এমন ছবিটি ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। অনেকের প্রশ্ন ছিল-দুদিন পর শিশু হাফসা কেমন আছে। অবশেষে জানা গেল ২৩ দিন বয়সী হাফসা বেঁচে আছে। মায়ের এক ঘণ্টার লড়াই আর সেদিনের চিকিৎসকদের চেষ্টায় শিশু হাফসা এখন সুস্থ।

চিকিৎসকরা জানান, শনিবার সকালে হঠাৎ করে শ্বাসকষ্ট শুরু হয় শিশু হাফসার। এক পর্যায়ে শিশুটি নিথর হয়ে পড়ে। মা রেশমা বিষয়টি বুঝতে পেরে কৃত্রিমভাবে শ্বাস দিতে দিতে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। হাসপাতালের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে শিশুটির চিকিৎসা শুরু হয়। মায়ের বুদ্ধিমত্তা আর চিকিৎসক-নার্সদের তাৎক্ষণিক উদ্যোগে নতুন জীবন ফিরে পায় শিশুটি। রাজশাহীর মহানগরীর বোয়ালিয়া পাড়া এলাকার রেশমা-সজল দম্পতির কন্যা হাফসা।

হাসপাতালের পরিচালক ব্রিডেগিয়ার শামীম ইয়াজদানি জানান, তিনি প্রথমে ঘটনাটি জানতেন না। সোমবার জানার পর খোঁজ নিয়ে জেনেছেন, শিশুটিকে তাৎক্ষণিক অক্সিজেন দিতে পারায় রেসপন্স করেছে। এক ঘণ্টার চিকিৎসার পর শিশুটি সুস্থ হয়েছে। এখন পর্যন্ত শিশুটি ভাল আছে বলে তিনি জেনেছেন।

Facebook Comments
৩১ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি