1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩১ অপরাহ্ন

কোটচাঁদপুরে এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তর মৎস্য হ্যাচারি

মোঃ শহিদুল ইসলাম, কোটচাঁদপুর প্রতিনিধি,দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : সোমবার, ২৪ মে, ২০২১
মোঃ শহিদুল ইসলাম, কোটচাঁদপুর প্রতিনিধি,দৈনিক শিরোমণিঃ
আমাদের দেশের সর্ববৃহৎ মৎস্য হ্যাচারি হল ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কোটচাঁদপুর থানায় অবস্থিত কেন্দ্রীয় মৎস্য হ্যাচারি কমপ্লেক্স । এটা শুধু দেশের নয় , এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম মৎস্য হ্যাচারি বা মাছের পোনা উৎপাদন কেন্দ্র।বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে এই মৎস্য হ্যাচারি প্রকল্পটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয় ১৯৭৯ সালে। টানা ৬ বছর নির্মাণ কাজ চলে। ১৯৮৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে এটি ঊদ্ভোদন করা হয় এবং পুরদমে মাছ চাষ শুরু হয়। প্রথমদিকে হাতেগোনা কয়েকটি প্রজাতির মাছের পোণা চাষ শুরু হলেও এখন অর্ধ-শতাধিক মাছের পোণা চাষ শুরু হয়েছে।মৎস্য অধিদপ্তর বলছে বর্তমানে এর আয়তন ১০৩ একর। এর মধ্যে ৬১ একর জায়গা জুড়ে রয়েছে ছোট- বড় ২৯ টি পুকুর। বাকি ৪২ একর জায়গা জুড়ে রয়েছে এর সুবিশাল ক্যাম্পাস।ক্যাম্পাসে রয়েছে ৩টি আবাসিক ভবন, ১টি হ্যাচারি কমপ্লেক্স ভবন, ১টি স্টোররুম, ১টি প্রশাসনিক ভবন ও ১টি অতিথি ভবন।বিগত ৩০ বছর ধরে এটি দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপুর্ণ অবদান রাখছে। এখান থেকে প্রতিবছর বিপুল পরিমান রাজস্ব সরকারের খাতায় লিপিবদ্ধ হচ্ছে।দেশের তথা মহাদেশের সর্ববৃহৎ এই মৎস্য হ্যাচারিতে শীতকালে পর্যটক ভিড় লেগে থাকে। নানা ধরনের অতিথি পাখিরও দেখা মেলে এইসময়। তাছাড়া গ্রীষ্মের তপ্ত দিনে অবিরাম বাতাস বয়।পার্শ্ববর্তী বাওর এই স্থানের নৈসর্গিক দৃশ্যকে আরও মনোরম করে তুলেছে।
Facebook Comments
৭৫ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি