রেজিঃ নং ডিএ ৬০০৯ | বর্ষ ১৪ | ৪ পৃষ্ঠা ৩ টাকা || শনিবার | ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
“খুলনা-মোংলা মহাসড়ক” ড্রাম ট্রাকে ধুলাবালু বহন: পথচারীরা অতিষ্ট
মেহেদি হাসান নয়ন বাগেরহাট প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ খুলনা-মোংলা মহাসড়কে খোলা-মেলা পরিবেশে পিকাপ ট্রাক ও ড্রাম ট্রাকে করে ধুলাবালু সহ বিভিন্ন উড়ন্ত মালামাল আনা নেওয়া করা হচ্ছে। এতে একদিকে যেমন পরিবেশ চরম ভাবে দুষিত হচ্ছে, অন্যদিকে ধুলা বালু উড়ে পথচারী যানবাহন চালক ও যাত্রীদের চোখে মুখে লেগে তাঁরা পড়েছেন মহাবিপাকে। মহাসড়কে হাইওয়ে ও ফাঁড়ি পুলিশ সর্বসময় দায়িত্বে নিয়োজিত থাকলেও তারা এই সমস্ত যানবাহনের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহন করছেন না। যে কারণে তাদের দাপটে পথচারী যানবাহন চালক ও সর্বসাধারন অসহায় হয়ে পড়েছেন। জানা গেছে, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আবারও খুলনা-মোংলা মহাসড়কে খোলা-মেলা পরিবেশে পিকাপ ট্রাক ও ড্রাম ট্রাকে করে ধুলাবালু সহ বিভিন্ন উড়ন্ত মালামাল আনা নেওয়া করা হচ্ছে।তারা পথচারী যানবাহন চালক ও সর্বসাধারনের কথা চিন্তা না করে একপ্রকার ঢাকনা ছাড়াই সম্পূর্ণ খোলা-মেলা পরিবেশে ধুলা বালু আনা ও নেওয়ার কাজ শুরু করেছে। স্থানীয়রা জানান, ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বেশ কিছু পিকাপ-ট্রাক ও ড্রাম-ট্রাকে করে ধুলাবালু আনা নেওয়ার কাজ করে থাকে। এরা খুব দ্রুতগতিতে বীরদর্পে বাসস্ট্যান্ডের উপর দিয়ে হুইচাল বাজিয়ে মহাসড়ক কাপিয়ে চলাচল করে থাকে। জনবহুল ও গুরুত্বপূর্ণ কোন বাসস্ট্যান্ড তাদের চোখেই পড়ে না। এদের পিকাপ বা ট্রাকের ভিতর যে খোলামেলা পরিবেশে ধুলাবালু আছে, তা তাদের নজরেই আসে না। বেচারা পথচারী যানবাহন চালক ও যাত্রীদের চোখে মুখে উড়ে যাচ্ছে অহরহ। তার পরেও এরা চলছে বীরদর্পে। ধুলা বালু উড়ে জনসাধারনের চোখে মুখে গেলেও এই সমস্ত পিকাপ ট্রাক ও ড্রাম ট্রাক চালকদের কিছুই যায় আসেনা। এদের কাছে জনগন একপ্রকার জিন্মি। এ ব্যাপারে কাটাখালী হাইওয়ে থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) মোহম্মদ আলী’র সাথে আলাপ করা হলে তিনি বলেন আমরা দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করে আইনগত পদক্ষেপ নিব। এবং তাহারা যাহাতে খোলা-মেলা পরিবেশে ধুলা-বালু বহন না করতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখবো।
সম্পাদক:সাহিদুর রহমান
অফিস:২৭/১১/২, তোপখানা রোড, পল্টন মোড়,ঢাকা -১০০০।
ফোন: ০১৯১১- ৭৩৫৫৩৩ ই- মেইল : [email protected], [email protected]
Copyright © 2024 দৈনিক শিরোমনি | shiromoni.com. All rights reserved.