নিজস্ব প্রতিবেদক :
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের বলেছেন, গণমানুষের ভোটের রায় সবসময় মঙ্গলময়। সাধারণ মানুষ ভোট দিতে কখনও ভুল করে না। ভোটের আনুপাতিক হারে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে ভোটে কালো টাকার খেলা বন্ধ হবে। গণমানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হলে সংবিধান থেকে ৭০ ধারা তুলে দিতে হবে।
তিনি বলেন, ৭০ ধারার কারণে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দলীয় প্রধান সরকার প্রধান হন, এতে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে কোনো সংসদ সদস্য ভোট দিতে পারেন না। দলীয় প্রধান যা বলেন, তাই কার্যকর হয়। তাই ৭০ ধারায় একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়, যা স্বৈরতন্ত্রের পর্যায়ে পরে। এতে সংসদের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা থাকে না। আর জবাবদিহিতা না থাকলে সুশাসন নিশ্চিত হয় না। সুশাসন নিশ্চিত করতে ৭০ ধারা তুলে সংসদের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।
অপর এক মন্তব্যে জিএম কাদের উল্লেখ করেন, বহুদলীয় গণতন্ত্রের স্বার্থেই নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার করতে হবে। তিনি বলেন, প্রচলিত নির্বাচন ব্যবস্থা অনেক ক্ষেত্রেই কার্যকর নয়।
তাই ভোটের আনুপাতিক হারে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। সংসদে দেশের সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। উপজেলা দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ মিলনায়তনে জাতীয় ছাত্র সমাজ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জিএম কাদের বলেন, বর্তমান নির্বাচন ব্যবস্থায় শুধু বড় দুই থেকে তিনটি দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়। সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের মতোই যদি সারাদেশের ভোটের আনুপাতিক হারে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে গণমানুষের আশা-আকাঙ্খা প্রতিফলন হবে।
জাতীয় ছাত্র সমাজের সভাপতি ইব্রাহীম খান জুয়েলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন-প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, আলমগীর সিকদার লোটন, ভাইস-চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম তালুকদার, উপদেষ্টা-প্রিন্সিপাল গোলাম মোস্তফা, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ ভাসানী প্রমুখ।
গণমানুষের প্রত্যাশা পূরণে সংবিধান থেকে ৭০ ধারা তুলে দিতে হবে : জিএম কাদের
নিজস্ব প্রতিবেদক :
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের বলেছেন, গণমানুষের ভোটের রায় সবসময় মঙ্গলময়। সাধারণ মানুষ ভোট দিতে কখনও ভুল করে না। ভোটের আনুপাতিক হারে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে ভোটে কালো টাকার খেলা বন্ধ হবে। গণমানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হলে সংবিধান থেকে ৭০ ধারা তুলে দিতে হবে।
তিনি বলেন, ৭০ ধারার কারণে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দলীয় প্রধান সরকার প্রধান হন, এতে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে কোনো সংসদ সদস্য ভোট দিতে পারেন না। দলীয় প্রধান যা বলেন, তাই কার্যকর হয়। তাই ৭০ ধারায় একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়, যা স্বৈরতন্ত্রের পর্যায়ে পরে। এতে সংসদের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা থাকে না। আর জবাবদিহিতা না থাকলে সুশাসন নিশ্চিত হয় না। সুশাসন নিশ্চিত করতে ৭০ ধারা তুলে সংসদের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।
অপর এক মন্তব্যে জিএম কাদের উল্লেখ করেন, বহুদলীয় গণতন্ত্রের স্বার্থেই নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার করতে হবে। তিনি বলেন, প্রচলিত নির্বাচন ব্যবস্থা অনেক ক্ষেত্রেই কার্যকর নয়।
তাই ভোটের আনুপাতিক হারে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। সংসদে দেশের সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। উপজেলা দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ মিলনায়তনে জাতীয় ছাত্র সমাজ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জিএম কাদের বলেন, বর্তমান নির্বাচন ব্যবস্থায় শুধু বড় দুই থেকে তিনটি দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়। সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের মতোই যদি সারাদেশের ভোটের আনুপাতিক হারে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে গণমানুষের আশা-আকাঙ্খা প্রতিফলন হবে।
জাতীয় ছাত্র সমাজের সভাপতি ইব্রাহীম খান জুয়েলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন-প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, আলমগীর সিকদার লোটন, ভাইস-চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম তালুকদার, উপদেষ্টা-প্রিন্সিপাল গোলাম মোস্তফা, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ ভাসানী প্রমুখ।
সম্পাদক:সাহিদুর রহমান
অফিস:২৭/১১/২, তোপখানা রোড, পল্টন মোড়,ঢাকা -১০০০।
ফোন: ০১৯১১- ৭৩৫৫৩৩ ই- মেইল : [email protected], [email protected]