1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৪ পূর্বাহ্ন

গবি থেকে বহিস্কৃত দেলোয়ার ও বাবুর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ মামলা

রেদোয়ান হাসান সাভার ঢাকা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
রেদোয়ান হাসান সাভার ঢাকা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
অনিয়ম,দুর্নীতি,অর্থ আত্মসাৎ ও নারী কেলেঙ্কারীর অভিযোগে বহিষ্কৃত সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যারয়ের প্রাক্তন রেজিস্ট্রার মো.দেলোয়ার হোসেন, প্রাক্তন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মুর্ত্তজা আলী বাবু ও আশুলিয়া সাব রেজিট্রি অফিসের দলিল লেখক সরোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ঢাকা চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে গণ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রতারনার মাধ্যমে ৭৩ লক্ষ ৬৪ হাজার ৩৮১ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে। রোববার ৫ সেপ্টেম্বর গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে প্রশাসনিক কর্মকর্তা সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে এই মামলা দায়ের করে। মামলাটি পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বিজ্ঞ আদালত।মামলার বিবরণে বলা হয়, গত ২-৩ বছর যাবত জমি ক্রয় কমিটির সদস্য প্রাক্তন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মুর্ত্তজা আলী বাবু ও প্রাক্তন রেজিস্ট্রার মো. দেলোয়ার হোসেন এবং তাদের অসৎ কাজের সহযোগী দলিল লেখক সরোয়ার হোসেন মিলে এ পর্যন্ত গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে প্রায় ১২২৫ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। এই জমি ক্রয়ে সরকারী মূল্য পে-অর্ডারের মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়। আবার একই উদ্দেশ্যে উক্ত দলিল লেখকের সহযোগিতায় একই পরিমাণ অর্থ গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিল থেকে ভুয়া ভাউসার করে তুলে নিয়েছেন। যার পরিমাণ ৬৭ লক্ষ ৬৬ হাজার ৩৮১ টাকা। এর অতিরিক্ত অন্যান্য কারণ দেখিয়ে ভুয়া ভাউসার করে আরো ৫ লক্ষ ৯৮ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন।এছাড়াও অনেক জমি বিক্রেতার কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়া গেছে, তারা জমির মূল্য বেশী দেখিয়ে অতিরিক্ত টাকাও তারা আত্মসাত করেছেন। যার কোন হিসাব করা যাচ্ছে না। পুরো বিষয়টি গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি কর্তৃক তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করলে ট্রাস্টি বোর্ড মামলা করার সিদ্ধান্ত প্রদান করে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওযার পর উক্ত ব্যক্তিদেরকে টাকা ফেরত দেয়ার নোটিশ প্রদান করলে তারা তা প্রদান করতে অস্বীকার করেন। কোর্টে মামলাটি দাখিল করেন ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান। তার সহকারী ছিলেন এডভোকেট মাহফুজুর রহমান। এ বিষয়ে ব্যারিস্টার শিহাবউদ্দিন খানের সঙ্গে আলাপ করলে তিনি প্রতারণার অভিযোগে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে মামলা দায়েরের বিষয়টি সঠিক বলে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এজাহারে অভিযুক্তরা প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জমি রেজিস্ট্রি ফী বাবদ গণ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দু’বার টাকা নিয়েছেন। যা ফৌজদারী অপরাধের সামিল। এ ঘটনায় বিজ্ঞ আদালত মামলাটি পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
Facebook Comments
৩ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি