1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:১৮ পূর্বাহ্ন

গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, হুমকির মুখে আশ্রয়ণ প্রকল্প

এস এম শাহাদৎ হোসাইন গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শুক্রবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

এস এম শাহাদৎ হোসাইন গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি: গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি, মালিবাড়ী, ঘাগোয়া, মোল্লারচর ইউনিয়ন, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, বেলকা,হরিপুর,চন্ডিপুর,কাপাসিয়া,শ্রীপুর ইউনিয়ন, ফুলছড়ি উপজেলার ফুলছড়ি, গজারিয়া, খাটিয়ামারী ও সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া,ফজলুপুরসহ ১৭টি ইউনিয়ন বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকার ৫০ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। ব্রহ্মপুত্র,ঘাঘট ,যমুনা, করতোয়া, তিস্তা নদীর পানি হু হু করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ৩ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকালে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ি পয়েন্টে ৫২ সেন্টিমিটার এবং ঘাঘট নদীর পানি শহরের নতুন ব্রিজ এলাকায় বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যায় জেলার চার উপজেলার ১ হাজার ৫১৫ হেক্টর জমির রোপা আমন ও সবজির ক্ষেত পানি নিচে তলিয়ে গেছে। বন্যা কবলিত এলাকায় বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে। ফুলছড়ি উপজেলার সাবেক হেড কোয়ার্টার থেকে সামনে যমুনা নদীর দিকে তাকালেই চোখে পড়বে নীলকুঠি আশ্রয়ণ প্রকল্প। চারপাশে থৈ থৈ পানি। দুটি ব্রিজসহ আশ্রয়ণ প্রকল্পের রাস্তা এখন পানির নিচে। ফুলছড়ি উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শামসুল আলম সরকার বলেন, বন্যায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ২ শতাধিক মানুষ। তাদের যোগাযোগের জন্য নৌকা ছাড়া বিকল্প কোনো যান নাই। বালু দিয়ে তৈরি এই আশ্রয়ণ পানির শ্রোতে কখন ধসে যাবে সেই আতঙ্কে আছে সেখানকার বাসিন্দারা। গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোখলেছুর রহমান বলেন, পানি বাড়লেও বড় বন্যা হওয়ার আশঙ্কা নেই। কয়েক দিনের মধ্যই পানি কমতে শুরু করবে। গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল মতিন বলেন, বন্যা কবলিত চার উপজেলায় দুই লক্ষ টাকা ও ৮০ মেট্রিক চাল বরাদ্ধ করা হয়েছে। শিগগিরই তা বিতরণ করা হবে।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি