1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২৬ অপরাহ্ন

গাইবান্ধায় সবুজের ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে কৃষকের সম্ভাবনা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০২২
মাইদুল ইসলাম, জেলা প্রতিনিধি গাইবান্ধা:সবুজ-শ্যামল গ্রামবাংলার বিস্তৃত মাঠজুড়ে এখন সবুজের সমাহার। বিস্তৃর্ণ সবুজের ফাঁকে হলুদ রঙে উঁকি দিচ্ছে  কৃষকের মাঠ। বসন্তের মৃদু তাপে সুর্যের ঝলকানিতে ঝলমল হাসিতে রাঙ্গিয়েছে সুর্যমূখীর ক্ষেত।
সরেজমিনে মঙ্গলবার (১ মার্চ) এমনই চিত্র দেখা যায়, গাইবান্ধার বনগ্রাম এলাকায়। এলাকার ঘাঘট নদের তীরবর্তী পূর্ব শালাইপুরের টুনিরচরে সুর্যের মুখ করে হাসছে সুর্যমুখী। কৃষকের এই শস্য ক্ষেতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে ফুলপ্রেমিরা করছে ছুটাছুটি।
জানা যায়, শালাইপুর গ্রামের মৃত জালাল উদ্দিনের ছেলে নুরুল ইসলাম। তিনি বাণিজ্যিকভাবে আবাদ করেছেন সুর্যমুখীর চাষ।  ফসলের দানা থেকে উৎপাদন হয় ভোজ্যতেল। এটির বেশ চাহিদা থাকায় দুই বিঘা জমিতে সুর্যমুখীর আবাদ করা হয়েছে।
স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সুত্রে জানা যায়, সুর্যমুখী সারা বছরে চাষ করা যায়। তবে রবি মৌসুমে ভালো হয়। সূর্যমুখী সাধারনত সব মাটিতে আবাদ করা যায়। এর বীজ সারিতে বুনতে হয়। হেক্টরপ্রতি ৮-১০ কেজি বীজ লাগে।
 বীজ বোনা থেকে প্রায় তিন মাসের মধ্যে এ ফসল ঘরে তোলা সম্ভব। এতে প্রায় ২ টন দানা সংগ্রহ করা যেতে পারে। এ ফসল থেকে তেল উৎপাদন ছাড়াও গরু-মহিষের খাবার হিসেবে খৈল তৈরী হয়ে থাকে। গাছ ও পুষ্পস্তবক জ্বালানী হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
কৃষক নুরুল ইসলাম জানান, লাভজনক ফসল হিসেবে প্রতিবছরেই সুর্যমূখীর আবাদ করেন তিনি। এ বছরেও চলতি রবি মৌসুমে ২ বিঘা জমিতে এটি চাষ করছেন। বীজ-সার- শ্রমিকসহ অন্যান্য ব্যয় হবে প্রায় ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা। ফলন ও বাজার দাম ভালো থাকলে প্রায় ৩৫ হাজার টাকা লাভ থাকবে তার।
গাইবান্ধা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক  বেলাল উদ্দিন জানান, সূর্যমুখী চাষ অত্যন্ত লাভজনক। কৃষকদের আরও লাভবান করতে তাদের সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।
Facebook Comments
১৫ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি