চাঁদপুর সদর উপজেলার হরিণা ফেরিঘাট একটি জনগুরুত্বপূর্ণ স্থান। এঘাট দিন রাত যানবাহন পাড়াপাড়ে জমজমাট থাকে।
এখান দিয়ে যাএীবাহী যানবাহনের পাশাপাশি অধিক পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল করে। এ সুযোগে
একশ্রেণির পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী মাদক বিক্রিতে ব্যস্ত হয়ে পরে।
এরা প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ে কেউ মুখ খুলে কথা বলতে সাহস পায়নি।
আর এসকল মাদক সেবন করে এলাকার উঠতি বয়সী ছেলেরা বিপদ গামি হয়ে পরছে।
উঠতি বয়সী যুবকদের পাশাপাশি বিভিন্ন বয়সীরা মাদকে আসত্ত হয়ে পরে।
২/৩ মাস পূর্বে ও হরিণা ফেরিঘাট ও আশপাশের এলাকায় মাদক বিক্রি বন্ধ ছিলো বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ক ব্যওি জানান।
তারা আরো বলেন, হরিণা নৌ পুলিশ ফাঁড়ির আইসি হাসনাত জামান এখানে থাকাবস্হায় মাদক ব্যবসায়ীদের আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। যার ফলে ঐ সময় মাদক বিক্রেতাদের দৌরাত্ম বন্ধ হয়ে যায়।
তিনি এখান থেকে চলে যাওয়ার পর পুনরায় মাদক ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম বৃদ্ধি পেয়েছে।আর এলাকার সকল বয়সীরা দিন দিন মাদকাসক্ত হয়ে পরছে।
এব্যাপারে মজিবুর রহমান বলেন,
হরিণা নৌ পুলিশ ফাঁড়ির আইসি হাসনাত জামান স্যার সাদা মনের মানুষ ছিলেন । করোনার সময় আমাদেরকে সাহায্যে করেছেন।ঈদের সময় সেমাই চিনি কিনে দিতেন। আমাকে চাল, ডাল,তেল কিনে দিতেন। টাকা দিতেন।
আরো অনেক গরীব মানুষেরে সাহায্য করতেন।
মাদ্রাসা ও এতিমখানায় চাল কিনে দিতেন। স্যার অনেক ভালো মানুষ ছিলো। আমি এরকম স্যার খুব একটা কম দেখেছি।আল্লায় স্যারকে ভালো রাইখেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ক ব্যওি বলেন,হরিনা নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সাবেক আইসি হাসনাত জামান এখানে থাকাবস্তায় মাদক বিক্রি বন্ধ হয়ে যায়।
এখন আবার মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক বেচা কেনায় ব্যস্ত হয়ে পরেছে।