সোহাঈদ খান জিয়া, চাঁদপুর,দৈনিক শিরোমণিঃ
চাঁদপুর শহরের হাজী মহসিন রোডে অবস্থিত প্রিমিয়ার হাসপাতালে ডাক্তার ফাতেমা খাতুনের ভুল চিকিৎসায় ৩ সন্তানের জননীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়।নিহত আফরোজা( ২৮) ফরিদগঞ্জের ইসলামপুর গ্রামের হারুনুর রশিদের স্ত্রী ।জানাযায়,আফরোজা বেগমের প্রসব ব্যাথা উঠলে প্রিমিয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আফরোজা ফুটফুটে ছেলে সন্তান জন্ম দেয় । নবজাতককে ঢাকা শিশু হাসপাতালে রেফার করা হয়। এবং নিহতের স্বজনদের সাথে প্রিমিয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বসেন মামলা না করার জন্য। নিহতের আত্মীয় লোকজন নিয়ে ডাক্তার মোবারক হোসেন ও ডাক্তার ফাতেফা রফাদফা করে। স্বজনরা ১৫ লাখ টাকা দাবী করলে ৪ লাখ টাকায় মীমাংসা করা হয়।স্বজনরা জানান, মৃত্যুর পরে আফরোজার লাশ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাহিরে রেখে দেয়। এব্যাপারে ডাক্তার ফাতেমা খাতুন বলেন, সন্দ্বা ৬ টায় আমি সিজার করেছি। রাত সাড়ে ১১ টা বাজে হাট অ্যাটাকে আফরোজা বেগম মারা যায়। সে মারা যাওয়ার আগে তার সন্তানকে আদর করে। এব্যাপারে চাঁদপুর প্রিমিয়ার হাসপাতালের মালিক ডাক্তার মোবারক জানান, এবিষয়ে আমি কিছু বলতে পারবো না।ডাক্তার ফাতেমা খাতুন বলতে পারবে।আমি অসুস্থ। ফরিদগঞ্জের ইসলামপুর মজুমদার বাড়ি (শ্বশুর বাড়িতে) আফরোজা বেগমের লাশ দাফন করা হয়।
৭ views