ভোট গ্রহন শেষে ফলাফল ঘোষণা করেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার। ১নং ওয়ার্ডে 'বৈদ্যুতিক পাখা' প্রতীকে আব্দুল জলিল ১২৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী 'হাতি' প্রতীকের আব্দুল হাকিম ৭২ ভোট পান।
২ নম্বর ওয়ার্ডে 'তালা' প্রতীকে মোঃ তরিক-উজ-জামান ৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারুল ইসলাম 'টিউবওয়েল' প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ১৯।
৩নং ওয়ার্ডে 'টিউবওয়েল' প্রতীকে কবির আহম্মেদ খান ৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী 'হাতি' প্রতীকে মোঃ মোকসেদুর রহমান ৪৩ ভোট পান।
৪ নং ওয়ার্ডে হাতি প্রতীকে মোসাঃ হোসনো আরা ২৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী 'তালা' ও টিউবওয়েল প্রতীকের উম্মে নুরজাহান নিশি ও হারুন আর রশিদ উভয়ে ১৬ ভোট পেয়েছেন।
৫নং ওয়ার্ডে 'তালা' প্রতীকে আব্দুস সালাম ১১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী 'হাতি' প্রতীকে কামাল উদ্দিন ৯১ ভোট পান।
এছাড়া সংরক্ষিত ১নং ওয়ার্ডে 'হরিণ' প্রতীকের মোসাঃ তাসলিমা খাতুন ১৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী 'ফুটবল' প্রতীকের মোসাঃ কাজলেমা খাতুন ১১৫ ভোট পান। সংরক্ষিত ২নং ওয়ার্ডে 'ফুটবল' প্রতীকে সাবিহা শবনম কেয়া ১৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী 'মাইক' প্রতীকের শামীমা জাহান ১৭৭ ভোট পান।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন অফিসার মো. মোতাওয়াক্কিল রহমান জানান, প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২০ জন সদস্য ও আনসার বাহিনীর ৫ জন সদস্য সার্বক্ষনিক দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও পুলিশ ও র্যাব টহল দল এবং নির্বাহী ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন।
৫ সাধারণ ওয়ার্ডে ২০ জন পুরুষ সদস্য ও ৫ জন নারী সদস্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ৬৫৯ জন ভোটের মধ্যে পুরষ ভোটার ৫০৫ জন ও নারী ভোটার ১৫৪ জন।