1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৩ অপরাহ্ন

ঝিনাইদহে ইরি কোঁচুর বাম্পার ফলন

মোঃ ইনছান আলী জেলা প্রতিনিধি ঝিনাইদহ,দৈনিক শিরোমনিঃ
  • আপডেট : রবিবার, ৬ জুন, ২০২১
মোঃ ইনছান আলী জেলা প্রতিনিধি ঝিনাইদহ,দৈনিক শিরোমনিঃ
ঝিনাইদহ জেলার কোটচাঁদপুর উপজেলার মাটি সোনার চেয়ে ও খাঁটি। উপজেলার গ্রামগুলোতে সবজীচাষ সহ যে কোন আবাদ পরিচর্যা সহ যন্ত করে করতে পারলে সেই জমিতে সেই চাষে বাম্পার ফলন হবে জানালেন মাঠ পর্যায়ের মানিকদিহি গ্রামের  কৃষক  সচেতন চাষী আব্দুল জলিল। মানিকদিহি গ্রামের আাব্দুল জলিল জানান, লেখাপড়া শেষ করে চাকুরীর আশায় বসে না থেকে  তিনি বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষাবাদ যেমন ঝাল, টমাটো, কলাই, ইরি ও আউশ কঁচু, কলা, তীল  ইত্যাদি চাষ করে ব্যাপক সাফাল্যের মুখ দেখেছেন। নিজের সংসার সহ ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচ চালিয়ে ও মাঠে বেশ কিছু জমি ক্রয় করতে সক্ষম হয়েছেন। এদিকে উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের চাষীদের সরেজমিন মাঠ পরিদর্শন  এবং চাষীদের সাথে সবজি চাষাবাদ নিয়ে আলোকপাত করে কীভাবে কমখরচে কমজমিতে অধিক লাভবান হওয়া যায়, চাষীদের সাথে আলাপ এবং সরেজমিন মাঠ দর্শন করে জানা যায়  অল্প খরচে কম পরিশ্রমে প্রতি বিঘা জমিতে একজন চাষী ৯/১০ হাজার টাকা খরচের বিনিময়ে সেই চাষী ৪০/৫০ হাজার টাকা ইরি কঁচু চাষাবাদ করে মুনাফা অর্জন করতে পারবে। এছাড়াও ওই চাষী ওই জমিতে ৭/৮ হাজার টাকা খরচ করে সাথী ফসল হিসেবে ওই জমি হতে আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে  প্রায় ২০/ ২২ হাজার টাকা নিজের চাহিদা মিটিয়ে মুসুরির ডাল বিক্রয় করতে পারবে বলে জানালেন লক্ষীকুন্ডু গ্রামের সাজু মন্ডল।  বালিয়াডাঙ্গা ও লক্ষীপুর গ্রামের তরিকুল ও দেব নারায়ন জানান ইরি কঁচু ও তাঁর সাথী ফসল মুসুরির ডাল আবাদ করে প্রতিবিঘা জমিতে খরচবাদে আমরা বছরে ৫০/৬০ টাকা আয় করতে পারি। সবচেয়ে মজার ব্যাপার যোগাযোগ ব্যবস্হা ভাল হওয়াই জমি হতে উৎপাদিত ফসল পাইকারী হারে বিক্রয় হচ্ছে । তাতে ক্যারিন কস্ট সেফ হচ্ছে এদিকে বাগডাঙ্গা গ্রামের লিপটন জানান মাঠ পর্যায়ে  কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা কর্মচারীরা চাষীদের প্রতি তদারিক বা পরামর্শ প্রদান সহ সুদমুক্ত ঋন প্রদান করা হলে কোটচাঁদপুরে ইরি কঁচু চাষ সহ সাথী ফসল মুসুরির ডালে বাম্পার ফলন হবে এবং চাষীরা তাড়াতাড়ি সাবালম্বী  হবেন।  কোটচাঁদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সহ মাঠ পর্যায়ের কর্মচারীদের আর ও সক্রিয় হওয়ার পরামর্শ প্রদান করেন কোটচাঁদপুরের সচেতন কৃষি বিশেষজ্ঞরা।কোটচাঁদপুরে ২৫০ হেক্টরের বেশি কচু চাষ করেছেন উপজেলা বিভিন্ন গ্রামে। তিনি আর ও বলেন এ বছরে কচুর বাম্পার ফলন হওয়ার বেশি সম্ভবনার হাতছানি দিচ্ছে। পৌর শহরের বড়বামনদহ গ্রামের কঁচু চাষী জামাল হোসেন, বলেন স্বল্প খরচে  কচু চাষে ব্যাপক লাভ হয়।  তিনি বলেন যদি স্বল্পঋণে কঁচু চাষীদের ঋণ প্রদান ও উপজেলা কৃষি অফিস থেকে মনিটরিং করা হয় তাহলে কোটচাঁদপুরে কঁচু চাষে বিপ্লব ঘটানো যায় এবং ব্যাপক লাভজনক চাষ এবং অনেক বেকার ছেলেরা ও এই কচু ছাষ করে নিজেকে  স্বাবলম্বন করে গড়ে তুলতে পারে।
Facebook Comments
১১ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি