1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪১ অপরাহ্ন

ঝিনাইদহে পুলিশের হেনস্তার শিকার দুই সাংবাদিক

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : রবিবার, ৪ জুলাই, ২০২১
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
ঝিনাইদহে পেশাগত দ্বায়িত্ব পালনের সময় পুলিশের হাতে আব্দুল্লাহ আল মাসুদ ও মিরাজ জামান রাজ নামে দুই সাংবাদিক হেনস্তার স্বীকার হয়েছেন। এসময় পুলিশ তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়। আব্দুল্লাহ আল মাসুদ আজকের পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগো নিউজের ঝিনাইদহ প্রতিনিধি এবং মিরাজ জামান রাজ সাপ্তাহিক দুরন্ত প্রকাশের সম্পাদক।ঘটনাটি ঘটেছে রোববার দুপুর দেড়টার সময় ঝিনাইদহ শহরের পাগলা কানাই মোড়ে। সাংবাদিক আব্দুল্লাহ আল মাসুদ জানান, চলমান লকডাউনে বাস্তবায়নে পুলিশের সাথে স্কাউট সদস্যরা কাজ করছে। রোববার দুপুরে স্কাউটদের নিয়ে একটি স্পেশাল রিপোর্ট করার জন্য পাগলা কানাই মোড়ে যায়। সেখানে দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের অনুমতি নিয়ে এক স্কাউট সদস্যের ভিডিও বক্তব্য নেয়া শুরু করি। এসময় খানজাহান আলী নামে এক কনেস্টবল হঠাৎ উপস্থিত হয়ে বলে পুলিশের কোন ভিডিও নেওয়া যাবে না। তখন পুলিশকে জানিয়েছি আমরা তো আপনাদের বক্তব্য বা ভিডিও নিচ্ছি না, স্কাউট সদস্যদের বক্তব্য নিচ্ছি। এ কথা বলার পরই আমার হাতে থাকা ফোনটি কেড়ে নেন। এসময় আমার সাথে থাকা অপর সাংবাদিকের ফোনও কেড়ে নিয়ে ভিডিও ডিলিট করে দেন।আমরা প্রেসক্লাবের সদস্য ও সাংবাদিক পরিচয় দিলে আরো ক্ষেপে গিয়ে ওই পুলিশ সদস্য বলেন, কিসের প্রেসক্লাব ? এই বলে সাংবাদিকদের নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করতে থাকেন। এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন, কনেস্টবল আবুবকর, খান বাহাদুর রাকিব ও অর্ণব। ঘটনার পরপরই বিষয়টি পুলিশ সুপার, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ও ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সভাপতিকে অবহিত করেন ভুক্তভোগি দুই সাংবাদিক। ঘটনাটি নিয়ে পুলিশ সুপার মুনতাসিরুল ইসলামকে জানালে তিনি জানান, এমন হওয়ার কথা না। আপনারা সম্ভবত পরিচয় দেননি। তারপরও বিষয়টি আমি দেখছি।
Facebook Comments
১৭ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি