ঘরের উষ্ণতা কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয় শীতাতপনিয়ন্ত্রণ (এসি) যন্ত্র। আবার এই যন্ত্রের (আউটডোর ইউনিট) কারণেই ঘরের বাইরের তাপমাত্রা বাড়ে। ঢাকায় প্রতিবছর ২০ শতাংশ হারে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে। এতে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ার পাশাপাশি ঢাকা শহরের তাপমাত্রাও দিন দিন বাড়ছে।
গতকাল শুক্রবার সকালে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি) আয়োজিত ভার্চ্যুয়াল নগর সংলাপে এ মত দেওয়া হয়। ‘ভবনে এসি ব্যবহারজনিত বিদ্যুৎ–চাহিদা ও নগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি: টেকসই ভবন ও শহর বিনির্মাণে করণীয়’ শীর্ষক সংলাপে বক্তারা বলেন, দেশের বর্তমান বাস্তবতায় শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের ব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব নয়। কিন্তু যন্ত্রগুলোর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বিদ্যুতের চাহিদা কমানো সম্ভব; আর ভবনে প্রাকৃতিক আলো-বাতাস ঢোকার ব্যবস্থা রাখতে পারলে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের চাহিদাও কমানো সম্ভব।