1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১৯ পূর্বাহ্ন

তানোরে বিয়ের আগেই অন্তঃসত্ত্বা তথ্য গোপনের চেষ্টা

সারোয়ার হোসেন তানোর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : সোমবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২২
সারোয়ার হোসেন তানোর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ রাজশাহীর তানোরে বিয়ের আগেই অন্তঃসত্ত্বা হয়ে ডিএনএ টেষ্টের নামে পাঁচন্দর ইউপির চেয়ারম্যান  আব্দুল মতিন ধামাচাপা দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার পাঁচন্দর ইউপির সাহাপুর গ্রামে ঘটে রয়েছে এমন অমানবিক ঘটনা।এঘটনায় সাহাপুর গ্রামের একরামুল ও শফিকুল এবং দুরুল চেয়ারম্যানের মাধ্যমে সালিশ করার নামে কালক্ষেপন করছেন বলেও ভিকটিম পরিবারের লোকজন অভিযোগ করেন।এদিকে চেয়ারম্যানের ডিএনএ টেষ্টের খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক হয়ছয় পড়ে এবং চেয়ারম্যানসহ এসব ব্যাক্তিদের শাস্তির দাবি উঠেছে। ফলে অসহায় দরিদ্র ভিকটিম মানবেতর জীবন যাপন করছেন একদিকে, অন্যদিকে এদের ভয়ে থানায় আসতে পারছেন না।চেয়ারম্যান মতিনের অন্যতম সহচর একরামুল জানান মেয়ের চরিত্র ভালো না।আমি শুনেছি পাচ থেকে সাত জনের সাথে তার দৈহিক সম্পর্ক হয়েছে। এজন্যই চেয়ারম্যান বাচ্চা হওয়ার পর ডিএনএ টেষ্ট করে প্রকৃত অপরাধী কে শাস্তি দিবেন।তিনি আরো বলেন ওই মেয়ে পতিতা তার এমন ঘটনা অনেক।জানা গেছে, উপজেলার পাঁচন্দর ইউপি এলাকার জৈনক ব্যাক্তির মেয়ের প্রায় দুমাস আগে গোদাগাড়ী উপজেলার মাখরান্দা এলাকায় বিয়ে হয়।অবস্হায় কয়েক দিন পর স্বামীর সন্দেহ হলে পরিক্ষা করে দেখেন প্রায় চারমাসের বাচ্চা পেটে। স্বামী কোনভাবেই মানতে না পেরে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।বর্তমানে মেয়েটি পিতার বাড়িতে অবস্থান করছেন।খোজ নিয়ে জানা গেছে, গত আলু মৌসুমে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ওই মেয়ের সাথে প্রথমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে বিবাহিত সাহাপুর গ্রামের খতেরের পুত্র  পলাশ।প্রেমের সম্পর্ক গভীর হলে একাধিকবার দৈহিক সম্পর্ক বা মিলামেশা করেন।এখানেই শেষ না গত ঈদের পর পলাশের মাধ্যম দিয়ে সাহাপুর গ্রামের আজিজের পুত্র শামিমও সম্পর্ক গড়ে তুলে দুজন মিলে লাগাতর ধর্ষন করেন।যার কারনে ওই মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে  পড়েন। সরেজমিনে ভিকটিমের সাথে কথা বলা হলে তিনি কাঁদতে কাঁদতে  বলেন আমার স্বামীও নিবেনা এবং বিচারের জন্য চেয়ারম্যান আব্দুল মতিনের কাছে বিচার চাইতে গেলে তিনি জানান দুজনের নাম এসেছে। আমি এখন কার বিচার করব।বাচ্চা হওয়ার পর ডিএনএ টেষ্ট করে পিতা কে তখন বিচার করা হবে।ভিকটিমের মা জানান, বিয়ের আগে আমার মেয়ে কিছুই বলেনি।বিয়ের পর এসব শুনছি।পলাশ আর শামিম আমার মেয়ের জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে। আবার চেয়ারম্যান বাচ্চা হওয়া পর্যন্ত থামতে বলেছে।এতদিন আমার মেয়ের বাচ্চা চিকিৎসা খেতে দিব কিভাবে। যা ছিল মেয়ের বিয়ে দিতেই সব শেষ।মেয়েকে একা বাড়িতে রাখতে পারছিনা কারন বারবার আত্মহত্যার কথা বলছে। তিনি আরে জানান আমার বাড়ি পেট্রোল মেরে পুড়িয়ে দিবে।চরম আতঙে বাস করছি।জানিনা কখন কি হয়ে যায়।আবার শামিমের স্ত্রী এসে আমার মেয়েকে কোরআন শরিফে হাত দিয়ে তার স্বামী জড়িত না এমন হুমকিও দিচ্ছেন। তবে শামিম জানান আমি এঘটনার সাথে জড়িত না। অবশ্য পলাশের সাথে কোনভাবেই যোগাযোগ করা যায়নি।তার বাড়িতে ভোজের আয়োজন চলচিল একজন বলেন পলাশ বাড়িতে আছে।কিন্ত পরে বাড়ির লোকজন বলেন পলাশ বাড়িতে নেই।পাঁচন্দর ইউপির চেয়ারম্যান ইউপি আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল মতিনের ব্যক্তিগত ০১৭১৮-০৩১৯৮১ এই মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ  করেন নি।থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি রাকিবুল হাসান জানান এঘটনায় কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে পেলে আইনগত ব্যবস্হা নেওয়া হবে।
Facebook Comments
৪৮ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি