এস এ ডিউক ভূঁইয়া-
তিতাস(কুমিল্লা)প্রতিনিধিঃ
কুমিল্লার তিতাস উপজেলার কড়িকান্দি ইউনিয়নের বন্দরামপুর গ্রামের মাহে আলম এর ছেলে মোঃ মানিক হোসেন প্রভাবশালী এক পরিবারের ভয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে এবং পালিয়ে বেড়াচ্ছে।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে বর্তমানে সে ব্যবসার সাথে জড়িত।পার্শ্ববতী মৃত আঃ খালেকের ছেলে মো. মাঈনুদ্দিন ও মৃত ইউসূফ আলীর ছেলে আবুল কাশেমের পরিবারের ভয়ে সে এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
এই বিষয়ে মানিক জানান, আমার কি দোষ আমি তার কিছুই জানিনা।আমার একটাই দোষ আমি ছাদেক চেয়ারম্যানের পরিবারের সাথে চলাফেরা কেন করি?মাইনুদ্দিন ছাদেক চেয়ারম্যানের ছেলে নয়ন হত্যার সাথে জড়িত এই ভয়ে সে তিন মাস পালিয়ে ছিল।নয়ন হত্যার বিচার যাতে হয় আমি সেই বিষয়ে তার পরিবারকে সহযোগিতা করছি, এই জন্যই তারা আমার সাথে শত্রুতা করছে।মাইনুদ্দিনসহ অন্যরা নয়ন হত্যা মামলায় অর্ন্তভূক্ত হতে পারে সেই ভয় কাজ করছে তাদের মধ্যে।প্রতিদিন আঃ খালেকের বউ আছিয়া খাতুন, তার মেয়ে সাবিনা ইয়াসমিন, আবুল কাশেমের স্ত্রী নার্গিস,আবু তাহের এর বউ শাকিলাসহ সকলে দেখলেই আমাকে গালাগালি করে।কথায় কথায় চলাচলের পথ বন্ধ করে দেয়। তারা আমাকে হুমকি দিয়েছে যে কোন মুহূর্তে আমাকে হত্যা করবে।এই বিষয়ে তিতাস থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।তবে মাইনুদ্দিনের স্ত্রী জানান, মানিকগংরা নানাহ ষড়যন্ত্র করছে এবং মিথ্যা কথা বলছে।আমার স্বামী নির্দোষ।নয়নকে কে বা কারা হত্যা করেছে সেটা আল্লাহই ভালো জানেন।এই বিষয়ে কড়িকান্দি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মো.ছাদেক হোসেন সরকার বলেন,আমার ছেলেকে যখন নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়,তখন আমি প্রবাসে ছিলাম।আমি আমার ছেলে হত্যার সঠিক বিচার চাই। আর আমাকে এই বিষয়ে মানিক সহযোগিতা করে বিদায় তার বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগে আছে মাইনূদ্দিনগংরা।