এস এ ডিউক ভূঁইয়া-
তিতাস(কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ
করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনে কুমিল্লা-২
(হোমনা-তিতাস)আসনের সাংসদ সেলিমা আহমাদ মেরী(সিআইপি)’র পক্ষে ভিটিকান্দি ইউনিয়নের কর্মহীন মানুষের মাঝে আর্ত মানবতার সেবায় এগিয়ে এসেছেন ভিটিকান্দি ইউনিয়নে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদ-প্রার্থী ও উপজেলা আ.লীগের কার্যকরী সদস্য সাংবাদিক বাবুল
আহমেদ।গত শুক্রবার,শনিবার ও রবিবার পর্যন্ত এই তিন দিন ধারাবাহিকভাবে ‘হ্যালো হট লাইনে’ফোন পেয়ে বাড়ি বাড়ি ত্রাণসামগ্রী ও নগদ অর্থ পৌঁছে দিয়েছেন তিনি।জানা গেছে চলমান এই কঠোর লকডাউনের শুরুতে নিজের বিবেকের তাড়নায় হঠাৎ কর্মহীন হয়ে পড়ার কারণে খাদ্য সংকট হতে পারে এমন মানুষদের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নিজ আইডি থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলে অনেকেই তাঁকে ফোন করেন এবং অতি জরুরি খাদ্য সংকটে লোক-সম্মুখে সাহায্য নিতে লজ্জাবোধ করছেন এমন অনেককে তাৎক্ষণিক নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে নগদ টাকা পোঁছে দিয়েছেন।অতীব জরুরি নয়, তবে নিতান্তই হত-দরীদ্র ও অসহায় মানুষের তালিকা করে হ্যালো হট লাইন ফোন দলীয় নেতা- কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে তাদের বাড়িতে বাড়িতে চাল,
মসুরির ডাল,পিঁয়াজ,আলু, হাত ধোয়ার সাবান ও মাস্কসহ ত্রাণ সামগ্রী ও অনেককে নগদ অর্থও পৌঁছে দিয়েছেন।এই সংকট মুহূর্তে সামান্য সাহায্য নিয়ে হলেও সাংবাদিক বাবুলকে পাশে পেয়ে সাধারণ অসহায় মানুষগুলো তাঁর প্রতি অসামান্য অনুভূতি ও দীর্ঘ নেক হায়াত কামনা করে প্রাণভরে তাঁর জন্য দোয়া করেন।এ ব্যাপারে সাংবাদিক বাবুল আহমেদ বলেন,কোন রাজনীতি নয়, ‘মানুষ মানুষের জন্যই’ এই বিবেকের তাড়নায়ই আজকে আমার এই উদ্যোগ।আমি এতো বড়লোক নই, তবে মহান আল্লাহ তায়ালা আমাকে ছেলে-মেয়ে নিয়ে দু’বেলা-দু’মুঠো ডাল-ভাত খাওয়ার তৌফিক দান করেছেন।এবং আমার বাবাও ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে কোন এক সময় সাময়িক কিছুদিন আর্থিক সংকটে ছিলেন।সেই উপলব্ধি থেকেই আমি খেয়ে থাকবো; আর কেউ না খেয়ে থাকবে সেই বিবেচনায় এবং এ সংকটময় মুহূর্তে বাংলাদেশ আ.লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দলীয় সকল নেতা- কর্মীদেরকে খেটে খাওয়া কর্মহীন মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য নির্দেশ প্রদান করেছেন।সেই নির্দেশেই আমার প্রানপ্রিয় রাজনৈতিক অভিভাবক ও গরিব-দুঃখী এবং অসহায় মানুষের ঠিকানা-
কুমিল্লা-২(হোমনা-তিতাস)
আসনের সাংসদ সেলিমা আহমাদ মেরী(সিআইপি)-র পক্ষে ও তাঁহার-ই প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় আমার সমার্থ্য অনুযায়ী ভিটিকান্দি ইউনিয়নের অসহায় কর্মহীন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি।আমি জানি আমার এই সামান্য সাহায্য দু-চারদিন ছাড়া,তাদের কিছুই হয়তো হবে না। আমি অনুরোধ করছি;
আসুন আমরা সকলে মিলে মিশে এই দুর্যোগ মুহূর্তে ভিটিকান্দি ইউনিয়নের কর্মহীন অসহায় মানুষে পাশে দাঁড়িয়ে এই সংকট মোকাবেলা করি।এটা কোন কঠিন বিষয় নয়।আমি আমার প্রানপ্রিয় অভিভাবক সেলিমা আহমাদ মেরী(সিআইপি)-র নির্দেশে তাঁহার একজন ক্ষুদ্র কর্মী হয়ে অসহায় ও হত-দরিদ্র সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছি এবং আমৃত্যু পর্যন্ত সেই চেষ্টা করে যাব ইনশাল্লাহ।দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে এই ত্রাণ বিতরণ কালে উপস্থিত ছিলেন তিতাস উপজেলা আ.লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য আবু মোতালেব পারুল,স্থানীয় আ.লীগ নেতা মো.মহিউদ্দিন,
ওমর ফারুক,মো.আলেক মিয়া,মহসিন সরকার,
মো.শাহজালাল,রফিকুল ইসলাম,মনিরুল ইসলাম, আলাউদ্দিন সরকার,ভিটিকান্দি ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শামীম আহমেদ,
যু্গ্ন-সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম মুন্সি,সাংগঠনিক সম্পাদক হেলাল উদ্দিন, যুবলীগ নেতা মিনহাজুল সরকার,ওসমান,বাবুল মিয়া, ছাত্রলীগ নেতা পারভেজ সরকার,হাসবি,নাইম,নাছির,
বিশিষ্ট সমাজসেবক মফিজুল ইসলাম ও মো. আবু আকাশ প্রমুখ ।