1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন

দাগনভূঁঞায় ধর্ষনের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড 

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০২২
আবুল হাসনাত রিন্টু, ফেনী জেলা প্রতিনিধিঃ- ফেনী জেলার দাগনভুঁঞায় এক কিশোরীকে (১৫) ধর্ষণের মামলায় মো. রাজু ইসলাম (২৮) নামে এক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার (১৮ জুলাই) বিকেলে ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ ওসমান হায়দার এ রায় প্রদান করেন। যাবজ্জীবন কারাদন্ডের পাশাপাশি দুই লাখ টাকা অর্থদন্ডের আদেশ প্রদান করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হাফেজ আহম্মদ।মামলার বিবরনে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে রাজু ইসলাম ভিকটিমের বাড়িতে রাজমেস্ত্রীর কাজে নিয়োজিত ছিলো। ২০১৯ সালের ১ জুন রাতে রাজু ওই বাড়ির কিশোরীকে জোরপূর্বক পাশের বাগানে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় পরদিন ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে রাজুকে একমাত্র আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে দাগনভূঁঞা থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ ভিকটিমকে উদ্ধার করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে আদালতে সোপর্দ করলে ২২ ধারা জবানবন্দি শেষে অভিভাবকের জিম্মায় দেওয়া হয়। মামলার পর পুলিশ আসামি রাজু ইসলামকে গ্রেপ্তার করে আদালতে উপস্থিত করলে সে ধর্ষণের ঘটনা ঘটিয়েছেন মর্মে স্বীকারোক্তি দিলে আদালত ১৬৪ ধারায় তা রেকর্ড করে।এরপর তিনি জামিনে ছাড়া পেয়ে পালিয়ে যান। মামলাটি তদন্ত শেষে পুলিশ রাজুর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোপত্র দাখিল করলে এ মামলার বিচারকাজ শুরু হয়।  পিপি অফিসের সহকারী ইকরামুল জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তদন্ত শেষে আসামি রাজুর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোপত্র দাখিল করেন। আদালতে দীর্ঘ শুনানিকালে ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে ৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আসামিকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত এ রায় প্রদান করেন।ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের ব্যাঞ্চ সহকারী দেলোয়ার হোসেন জানান, আসামি পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আসামি যে দিন গ্রেপ্তার হবেন বা আদালতে আত্মসমর্পণ করবেন তখন থেকে সাজা কার্যকর হবে।
Facebook Comments
৩ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি