1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৬ অপরাহ্ন

দুইবান্ধবীকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার দুই খুনির ফাঁসি ৪ অক্টোবর যশোর কারাগারে

জেমস আব্দুর রহিম রানা যশোর জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২১
জেমস আব্দুর রহিম রানা যশোর জেলা প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ চুয়াডাঙ্গায় দুই নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে ৪ অক্টোবর দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর হতে যাচ্ছে। বিষয়টি যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েকজন কর্মকর্তা, চুয়াডাঙ্গা আদালতের একটি সূত্র ও আসামির পরিবারের সাথে কথা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।  ইতিমধ্যে আইনগত সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ৪ অক্টোবর রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হবে বলে সূত্রগুলো জানিয়েছে। আসামিরা হলেন, রায়ের লক্ষীপুর গ্রামের আলী হিমের ছেলে মিন্টু ওরফে কালু ও একই এলাকার বদর ঘটকের ছেলে আজিজ ওরফে আজিজুল।চুয়াডাঙ্গা আদালত সূত্র ও মামলার বিবরণীতে জানা যায়, আলমডাঙ্গা থানার জোরগাছা হাজিরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা কমেলা খাতুন ও তার বান্ধবী ফিঙ্গে বেগম ২০০৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর খুন হন। হত্যার আগে তাদের দুজনকে ধর্ষণ করা হয় বলে পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় । প্রতিবেদনে বলা হয়, গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধের পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে গলা কাটা হয় ওই দুই নারীকে। এ ঘটনায় নিহত কমেলা খাতুনের মেয়ে নারগিছ বেগম খুনের পরদিন আলমডাঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় সাজাপ্রাপ্ত দুজন সহ চারজনকে আসামি করা হয়। অপর দুজন হলেন, সুজন ও মহি। মামলা বিচারাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেন আসামি মহি। ২০০৭ সালের ২৬ জুলাই চুয়াডাঙ্গার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত সুজন, আজিজ ও মিন্টুকে মৃতুুদন্ড দেয়।  পরে ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিল শুনানি শেষে হাইকোর্ট তা বহাল রাখেন। চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ দুই আসামির রায় বহাল রাখেন অপর আসামি সুজনকে খালাশ প্রদান করেন। গত ২০ জুলাই যশোর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান সুজন। সাম্প্রতি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন নাকচ হয়ে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে দুই আসামির ফাঁসির আদেশ আসে।এদিকে, যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের অপর একটি সূত্র বলেছে, ফাঁসির জন্য যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জল্লাদ মশিয়ার, কেতু কামালসহ বেশ কয়েকজনের প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। এছাড়া যাবতীয় প্রস্ততি শেষ হয়েছে বলে ওই সূত্রটি নিশ্চিত করে।এ বিষয়ে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলর তুহিন কান্তি খানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামি মাসে ফাঁসি হওয়ার কথা রয়েছে । তবে, এ বিষয়ে আর কিছু বলতে তিনি অসন্মতি প্রকাশ করেন।
Facebook Comments
৪ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি