রেদোয়ান হাসান, সাভার প্রতিনিধি দৈনিক শিরেপাম,ণিঃ
ঢাকার ধামরাইয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি প্রার্থীকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে উপজেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়কের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ ও তার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে সংগঠনের একাংশের নেতাকর্মীরা। তবে অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে কমিটি দখলে রাজনৈতিক উদ্দ্যেশ্য অর্জনে বানোয়াট ইস্যু তৈরি করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন আহ্বায়ক কমিটির ১নং যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল আওয়াল রুবেল।এ ঘটনার অনুসন্ধান করেছেন এই প্রতিবেদক। এতে বেরিয়ে এসেছে পুরো বিষয়ের পেছনের ঘটনা।জানা যায়, ১৮ বছর পর ২০১৯ সালের ২৩ মে মিদুল মাহমুদ সাদ্দামকে আহ্বায়ক ও রবিউল আওয়াল রুবেলকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে ১২ জনের নাম উল্লেখ করে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। এরপর গতবছরের (২০২০) ৪ অক্টোবর মিদুল মাহমুদ সাদ্দাম মারা গেলে কমিটির শীর্ষ নেতার জায়গায় উঠে আসেন রবিউল আওয়াল রুবেল। এরপর থেকেই ছাত্রলীগের ব্যানারে নিয়মিত বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন তিনি ও তার সমর্থকরা। শুরুতে বিভক্তিহীনভাবে কর্মসুচি পালন করলেও আহ্বায়কের মৃত্যুর পর সামনে চলে আসে বিবাদ। আলাদাভাবে ধামরাইয়ের এমপি বেনজির আহমেদের অনুসারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সাকুর ছেলে আদনান হোসেন ও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি শামিম এক গ্রুপের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। আরেক গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন উপজেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল আওয়াল রুবেল।তবে সম্প্রতি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ধামরাইয়ে ছাত্রলীগের কমিটি দ্রুত করার নির্দেশ দিলে বদলে যেতে থাকে রাজনীতির চিত্র। সাবেক এমপি এমএ মালেকের অনুসারী হিসেবে পরিচিত রবিউল আওয়াল রুবেল এমপি বেনজির আহমেদের বিভিন্ন কর্মসুচিতে অংশ নিতে থাকেন। এছাড়া এমপির অনুসারী আওয়ামী লীগের নেতারাও যোগ দেন ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে। এসময় বিবাদ ভুলে রুবেলের নেতৃত্বে কর্মসূচিতে অংশ নিতে থাকেন উপজেলা ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রত্যাশী আদনান হোসেনসহ একাংশ।সংকটের শুরু যেখানে সম্প্রতি ধামরাইয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে রুবেল দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি বিরোধী বক্তব্য দেয়ার পর গত ২২ মে তাকে থানায় ডেকে ভৎসর্ণা করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সাকু। এসব বক্তব্য দেয়া বন্ধ ও ছাত্রলীগের নামে কোন কর্মসুচি করতে নিষেধ করেন তিনি। তবে সেখানে নিজের কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন রুবেল। এর একদিন পরেই (২৩ মে) রুবেলের রাজনৈতিক কার্যালয়ের পাশে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের এক্সেল লোড কন্ট্রোলের পশ্চিম পাড়ে তার হাতে মরধরের অভিযোগ তোলেন মোঃ জামিল নামে এক ছাত্রলীগ কর্মী। সে আদনানের অনুসারী বলে পরিচিত। এ অভিযোগের পর রুবেলের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ ও পরেরদিন ধামরাই প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও ঝাড়ু মিছিল করেন ছাত্রলীগের একাংশের নেতাকর্মীরা।এছাড়া রুবেলকে ছাত্রদলের সাবেক নেতা বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সাকু।জানতে চাইলে ধামরাই উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সিরাজ উদ্দিন বলেন, ছাত্রলীগের ভেতরে এমন ঘটনায় আমি সাবেক নেতা হিসেবে বিব্রত ও ব্যথিত। তবে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে সেটাই আশা করি।মারধরের ঘটনাস্থলে গিয়ে যা জানা গেল গত ২৩ মে ধামরাই থানায় মারধর ও হত্যাচেষ্টার যে অভিযোগ মোঃ জামিল দায়ের করেছেন তাতে তিনি লিখেছেন ঘটনাস্থল বাথুলি এক্সেল লোড কন্ট্রোলের পশ্চিম পাড় ও রুবেলের রাজনৈতিক কার্যালয়। এই প্রতিবেদকের কথা হয় সেখানকার দোকানদারদের সঙ্গে। ঘটনাস্থলের বিপরীতে মীম স্টোরের মালিক ওবায়দুল্লাহ। কয়েকদিনের মধ্যে মারামারি বা কোন জটলা দেখেছেন কি না জানতে চাইলে তিনিসহ আশপাশের কয়েকজন দোকানদার বলেন, এই জায়গায় বাসের চেকার, হাইওয়ে পুলিশ ও স্কেলের মানুষজন থাকার কারণে কখনোই জনসমাগম হয় না। একটু বেশি মানুষ হলেও আমরা দেখতে পাই। গত আট দশদিনেও এমন কিছু দেখিনি।লিখিত অভিযোগে জামিল বলেছেন, সন্ধ্যা ৭টা ৩০ এর দিকে রুবেলের লোকজন তার গতিরোধ করে মারধর করতে করতে ছাত্রলীগের অফিসে নিয়ে যায়। তবে রুবেলের অফিস ও এক্সেল লোড কন্ট্রোলের সিসিটিভি ফুটেজেও জামিলকে মারধরের কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। সন্ধ্যা ৭টা ৩০ এর দিকে জামিল নিজের মোটর সাইকেলযোগে বারবারিয়ার পাশের সিসিটিভি থেকে বাথুলির পাশের সিসিটিভি পাড় করেন মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই। সেদিন রুবেলের অফিসও বন্ধ করে ফেলা হয় সন্ধা ৬টার দিকে।ঘটনার সময় বাড়িতে বসে ভাত খাচ্ছিলেন বলে জানান রুবেল। রুবেলের মা রাবেয়া খাতুন বলেন, ‘রুবেল ভাত খাচ্ছিল। এসময় তার ফোনে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সিরাজ উদ্দিন ফোন করে জানতে চায় সে জামিলকে মেরেছে কি না। এসময় রুবেল বলে ভাই আমি ভাত খাচ্ছি। ভিডিও কল দেই দেখেন। তবে সিরাজ ভিডিও কলে না এসে ফোন কেটে দেয়।’এবিষয়ে ধামরাই উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সিরাজ উদ্দিন বলেন, আমি কয়েকজন নেতাকর্মীর কাছে ঘটনাটি শুনতে পাই। পরে রুবেলকে কল দিয়ে জানতে চাইলে সে জানায় সে বাড়িতে ভাত খাচ্ছে। এরপর দেখি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি ছড়িয়ে পড়েছে।রুবেলের বিচার দাবি ও ঝাড়ু মিছিল মারধরের অভিযোগে থানায় অভিযোগ করার পরেরদিন সকালে সংবাদ সম্মেলনের ডাক দেন মোঃ জামিল হোসেন। তবে এমপি বেনজির আহমেদের হস্তক্ষেপে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন তারা। পরে তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন ও ঝাড়ু মিছিল করে ছাত্রলীগের কর্মীরা। তবে এতে আহ্বায়ক কমিটির কোন নেতা বা বেনজির আহমেদের অনুসারী হিসেবে পরিচিত কোন নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন না। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মানববন্ধনে পৌর এলাকায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সাকুর ছেলে আদনান হোসেনের অনুসারী কয়েকজন নেতৃত্ব দেন।তবে ঘটনা জানলেও নিজে মানববন্ধনে যাননি বলে জানিয়েছেন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আদনান হোসেন। তিনি বলেন, আমার অনুসারী কেউ গেছে কি না আমি জানি না। আমি নিজে শোনার পর এমপি মহোদয়কে জানিয়েছি। এছাড়া আমি রুবেলকেও ফোন করেছি। সে আমাকে বলেছে রুবেলের সঙ্গে তার অতি সম্প্রতি দেখাও হয়নি।ছাত্রদল থেকে ছাত্রলীগের নেতা হওয়ার অভিযোগমানববন্ধনে অংশ নিয়ে ছাত্রলীগের ১নং যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল করিম রুবেলকে ছিনতাইকারী ও শিবির হিসেবে আখ্যা দিয়ে সম্প্রতি তার বিভিন্ন কর্মকান্ডে অসন্তোষ প্রকাশ করেন স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। এছাড়া রুবেলকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করারও জোড় দাবি করেন আগত সকলেই। এর আগে গণমাধ্যমে দেয়া বক্তব্যে রুবেলকে ছাত্রদলের নেতা বলে আখ্যা দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা সাখাওয়াত হোসেন সাকু।তিনি বলেন, রুবেল এক সময় ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল। এখন ছাত্রলীগের নেতা হয়ে বংশ পরম্পরায় যারা আওয়ামী লীগ করে আসছে তাদেরই একজন ছাত্রলীগের জামিলকে অমানুষিক নির্যাতন করেছে। এর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দকে বলবো। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রুবেলের বাবা আওলাদ হোসেন দীর্ঘ ৩৭ বছর গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া তার বোন আফরোজা আক্তার ধামরাই উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১১-১২ সেশনে ভর্তি হয়ে ২০১৭ তে স্নাতক শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর শুরু করেন তিনি। এসময় ২০১৪ সাল থেকে ধামরাই উপজেলা ছাত্রলীগে নিয়মিত কার্যক্রম শুরু করেন রুবেল।জানতে চাইলে রুবেল বলেন, আমার পরিবারের সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। দল যখন ক্ষমতার ছিল না এই এলাকায় দলের আদর্শ আঁকড়ে আমার বাবা আওয়ামী লীগ করেছেন। আমাকে নিয়ে যে প্রবীণ নেতা কুৎসা রটিয়েছেন তিনিও এই তথ্য জানেন। তবুও তার এমন বক্তব্যে আমি ব্যথিত। এবিষয়ে ধামরাই উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সিরাজ উদ্দিন বলেন, আমি রুবেলকে যতদিন ধরে চিনি ছাত্রলীগের নেতা হিসেবেই চিনি। আগে পরে কখনো সে ছাত্রদল এমন কথা শুনিনি। ফলে এবিষয়ে কিছুই বলতে পারব না।কমিটি ঘিরে সক্রিয় চক্র ঢাকা জেলা ছাত্রলীগের একটি সূত্র জানায়, আগামী এক মাসের মধ্যে ধামরাই উপজেলা কমিটি গঠনের নির্দেশনা রয়েছে। কমিটিতে নিজেদের অনুসারী ও আত্মীয় স্বজনদের পদায়িত করতে একটি চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারাই নানা কাণ্ড ঘটিয়ে ছাত্রলীগকে বিতর্কিত করতে চাইছে বলে দাবি ছাত্রলীগ কর্মীদের।সূত্র জানায়, এদের মধ্যে অনেকে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতার সন্তান ও আত্মীয় স্বজন। এছাড়া অর্থের প্রলোভনে সক্রিয় নয় এমন অনেককেও পদ দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এনিয়েই বর্তমান নেতৃত্বকে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে।এবিষয়ে ধামরাই উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আদনান হোসেন বলেন, আমি পুরো ঘটনা শুনেছি। তবে এবিষয়ে ব্যবস্থা নেবে জেলা কমিটি। সে আমার সহকর্মী। ফলে তাকে নিয়ে বিতর্ক উঠলে সেটার সুষ্ঠু সমাধান হওয়া দরকার। রুবেলের ছাত্রদল সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা অনেকের ব্যাকগ্রাউণ্ড জানি না। ঘটনা ঘটলে অনেক কিছু বের হয়ে আসে। তার বিষয়ে শুনেছি। তবে এটার সত্যতা জানি না।
কমিটি বিষয়ে ছাত্রলীগের এই নেতা বলেন, এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন এমপি মহোদয়। তবে আমি এতে সভাপতি প্রার্থী।জানতে চাইলে উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল আওয়াল রুবেল বলেন, অনেকেই মনে করেছে আসন্ন কমিটি একমাসের মধ্যে হবে। এনিয়ে যে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে তার প্রথম ধাক্কা এটা। ধামরাইয়ে দীর্ঘদিন ছাত্রলীগের কোন কমিটি ছিল না। একটি চক্র এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেছে। তারাই স্বজনপ্রীতি প্রতিষ্ঠা করতে এবং কমিটিতে সিন্ডিকেট গঠন করতে এমন হাওয়ায় ভাসা একটি ঘটনার জন্ম দিয়েছে।তিনি বলেন, আমাকেসহ ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্যদেরকে সরিয়ে দিয়ে কমিটি দখল করতেই এমন ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। তবে আমরা আমাদের নিয়মিত কার্যক্রম চালিয়ে যাব। ছাত্রলীগকে ধামরাইয়ে আরও শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে যা যা করতে হয় সাংগঠনিক সব কাজ চালিয়ে যাব। এবিষয়ে ধামরাই উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সিরাজ উদ্দিন বলেন, মারামারির বিষয়ে আমি ইন্টারেস্টেড না। আমি অসংখ্য ছেলেপেলের ফোন পেয়ে শুনেছি। আমি নিজে ছাত্রলীগের প্রাক্তন হিসেবে বলবো আজকে যারা সংগঠন করছে তাদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা হলে আমি ব্যথিত হই। তবুও যে ঘটনা সেটায় আমি ব্যথিত। কাউকে মারধর করাটা আমি খুবই অপছন্দ করি। এছাড়া করোনা কালে কোন সংগঠনেরই কমিটি হওয়ার মতো পরিস্থিতি নাই। ফলে কেউ উৎসাহী হলে সেটা ভুল হবে।এবিষয়ে ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন বলেন, কমিটি গঠনের আগে অনেক ধরণের নাটক তৈরি হয়। তবে অভিযোগ উঠলেই ব্যবস্থা তেমন নয় বিষয়টি। স্থানীয় অনেক বিষয় এসবের পেছনে কাজ করে। ফলে এসব অনুসন্ধান করা হবে। আর যদি অভিযোগ ভুঁয়া প্রমাণিত হয় তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমরা বিষয়টি শুনেছি। রুবেল আমাদের দীর্ঘদিনের সহযোদ্ধা। তবুও তার যদি কোন ভুল হয়ে থাকে আমরা তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।এবিষয়ে ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ আতিকুর রহমান বলেন, ছাত্রলীগ নেতা রুবেলের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এবিষয়ে জানতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সাকু ও ঢাকা-২০ ধামরাইয়ের সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা বেনজির আহমেদকে মুঠোফোনে বারবার ফোন করা হলেও তারা ফোন ধরেননি।
৪ views