1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৩ অপরাহ্ন

নতুন ৩০ ধরনের করোনাভাইরাসের মধ্যে ৬টি বিশ্বব্যাপী কোথাও পাওয়া যায়নি

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ৬ জানুয়ারি, ২০২১

সিলেটে নতুন ৩০ ধরনের পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন গবেষকরা তার মধ্যে ৬টি ভাইরাস আগে বিশ্বের কোথাও পাওয়া যায়নি।

 

সিলেট বিভাগে করোনাভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স করেছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের গবেষকরা। এর মধ্য দিয়ে নতুন ৩০ ধরনের পরিবর্তিত করোনাভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন তারা, যার ৬টি আগে বিশ্বের কোথাও পাওয়া যায়নি। গবেষকরা জানিয়েছেন, সিলেটের সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলা থেকে সংগৃহীত নমুনা থেকে এ গবেষণা চালানো হয়।

 

সিলেট বিভাগের বিভিন্ন এলাকা থেকে করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহ করে তাদের জিনোম সিকোয়েন্স করেন। সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জে করোনার ১০টি নমুনার জিন বিশ্লেষণ করে প্রোটিন লেভেলে ৪৭টি পরিবর্তন পাওয়া যায়। এরমধ্যে ৩০টি পরিবর্তিত করোনাভাইরাস, যা বাংলাদেশে একেবারে নতুন।

 

শাবিপ্রবি’র জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের প্রভাষক জি এম নূরনবী আজাদ জুয়েল জানান, প্রোটিন লেভেলে ৪৭টি মিউটেশন পাওয়া গেছে। এরমধ্যে ৩০টি মিউটেশন বাংলাদেশের যা আগে রিপোর্ট করা হয়নি।

 

এ অঞ্চলে করোনার গতিপ্রকৃতি ও বৈচিত্র্য উদঘাটনের লক্ষ্যে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের  জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং ও বায়োটেকনোলজি বিভাগ এ মিউট্যান্টগুলো নিয়ে কাজ করছে। এর ফলে ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনায় এই গবেষণা কাজে আসবে বলে মনে করেন, গবেষকরা।

 

শাবিপ্রবি’র জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের পিএইচডি রিসার্চ ফেলো নাজমুল হাসান জানান, জিনোম সিকোয়েন্সিং ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একটা নির্দিষ্ট সময় পর পর জিনোম সিকোয়েন্সিং করা প্রয়োজন।

 

শাবিপ্রবিতে পিসিআর ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা শুরুর পর বিরামহীন গবেষণা চালাচ্ছে শাবি প্রবির গবেষক দল। তবে, গবেষণার জন্য পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি ও ক্যামিক্যাল সহজলভ্য করার দাবি সংশ্লিষ্টদের।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক মোহাম্মদ শামসুল হক বলেন, ‘আমাদের ৩০ জনের দলটি দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ করছেন তারা আরও সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন সেটা হলে সমগ্র সিলেট বিভাগে করোনার গতিপ্রকৃতি নির্ণয় করা আরও সহজ হবে।’

 

বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগসহ সব ধরনের গবেষণা কাজে সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিতে প্রশাসন তৎপর রয়েছে বলে জানালেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদ।

Facebook Comments
২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি