1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন

নদী শুকাতেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জার্মান যুদ্ধজাহাজ

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২

খরার কারণে পানির স্তর নেমে গেছে দানিউব নদীর। আর এতেই প্রকাশ্যে এসেছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ডুবে যাওয়া জার্মান বাহিনীর বিস্ফোরক-বোঝাই একটি যুদ্ধজাহাজ।সার্বিয়ার নদী বন্দর শহর প্রাহোভোর কাছে জার্মান যুদ্ধজাহাজের হাল্কের দেখা মেলে।যুদ্ধের সময় সোভিয়েত বাহিনীর তাড়া খেয়ে জাহাজটি পিছু হটার সময় সেটি ১৯৪৪ সালে ডুবে যায়। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলাফল হিসাবে পানির স্তর নেমে গেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।স্থানীয় প্রশাসন বলছে, পূর্ব সার্বিয়ার প্রাহোভোর কাছে দানিউবের একটি অংশে এরকম আরও ২০টি জাহাজের খোঁজ মিলেছে। এরমধ্যে অনেকগুলোতে গোলাবারুদ ও বিস্ফোরক রয়েছে। জার্মান জাহাজ সম্পর্কে বইয়ের লেখক ভেলিমির ট্রাজিলোভিক বলছেন, জার্মান ফ্লোটিলা একটি বড় পরিবেশগত বিপর্যয় রেখে গেছে। সেটির প্রকাশ্য উপস্থিতি এই জাহাজ।এদিকে এই জাহাজের কারণে ঝুঁকিতে পড়েছেন স্থানীয় জেলে ও ছোট নৌকার মালিকরা। তাড়া ভয়ে রয়েছেন, এই বিস্ফোরক কোনোভাবে জ্বলে উঠলে প্রাণহানিও হতে পারে।জার্মানি, ইতালি এবং ফ্রান্সসহ ইউরোপের অন্যান্য অংশে মাসের পর মাস খরা ও রেকর্ড-উচ্চ তাপমাত্রায় অনেক নদী শুকিয়ে যাচ্ছে। এতে করে নৌপথ সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। এ কারণে স্থানীয় প্রশাসন ড্রেজিংয়ের আশ্রয় নিয়েছে। তবে সেখানেও বাধা হয়ে দেখা দিচ্ছে এসব নৌযান।গত মার্চে সার্বিয়ান সরকার হাল্ক উদ্ধার এবং গোলাবারুদ ও বিস্ফোরক অপসারণের জন্য একটি দরপত্র আহ্বান করেছিল। এর খরচ ধরা হয়েছিল ৩০ মিলিয়ন ডলার।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি