মোঃ যুবরাজ মৃধা পটুয়াখালী জেলার প্রতিনিধি: পটুয়াখালীতে বসন্তে আগমণে ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে আমের মুকুল,শীতের শেষের বসন্তের শুরুতেই প্রকৃতি যেন সেজেছে তার অপরুপ সৌন্দর্যে। চারদিকে দিকে ফুলে ফুলে যেমন ভরে যাচ্ছে ঠিক তেমনি আমের মুকুল ছড়াচ্ছে ঘ্রাণ।পটুয়াখালী বিভিন্ন ইউনিয়নগুলোর বিভিন্ন জায়গায় বিপুল পরিমাণ আমের মুকুল সমারোহ ঘটছে।
মুকুলের ভাড়ে গাছের ডাল -পালা নুইয়ে পড়ছে।ছোট বড় গাছ গুলোতে বেশি বেশি মুকুল ছড়াচ্ছে। তবে আমের মুকুল যেভাবে আসতে শুরু করেছে তাতে মানুষ মনে করছে এবার আমের ফলন বেশি হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
তবে সরজমিনে গুরে দেখা যাচ্ছে বড়বিঘাই,ছোট বিঘাই,আউলিয়া পুর,কালিকা পুর,জৈনকাঠি, ইউনিয়নের গ্রাম গুলোতে গুড়ে দেখা হলো যে আমের মুকুলে ছেয়ে গেছে। হলুদ বর্ণের মুকুল সূর্যের সোনালী আলোর যেনো অপরুপ রঙ ছড়াচ্ছে।মুকুলের সমারোহ দেখে বাড়ি লোকজনের মধ্যে বইছে অনন্দ তবে অনেকই মুকুল রক্ষা করার জন্য কৃষি অফিসে গিয়াছে গিয়ে কর্মকর্তদের পরামর্শ নিয়েছেন।
আবার কেউ কেউ গাছের যত্নে মনোযোগি হয়ে উঠেছে। তবে আমের মুকুল উঠছে তাই মৌমাছির গুঞ্জন। তাই মুকুলের মিষ্টি ও ঘ্রাণ যেন কাছে জাদুর মত কাছে নিয়ে আসে। বছর ঘুরে আবার আমপ্রেমীদের মন অনন্দ ময় হয়ে উঠেছে। পটুয়াখালী বিভিন্ন স্থানে আমের বাগান রয়েছে।
তবে ৮/৯ দিন আগ থেকেই বিভিন্ন বাগানে আমের মুকুল আশা শুরু করছে। মুকুল আসার আগে থেকেই আম গাছের প্রাথমিক ভাবে পরিচর্যা শুরু করছে। এবং কৃষি অফিস থেকে পরামর্শ নিয়ে বালাইনাশক স্প্রে করে আছে।
আশাবাদী আল্লাহ চাইলে এবছর আমের ফলন ভালোই পাব ইনশাআল্লাহ। উপজেলা কৃষি অফিসার আরজু আক্তার জানান, মুকুল এর পরিচর্যা যাথাযথ না করলে মুকুল ঝরে পরে এতে আমের ফলনে ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। আম গাছে মুকুল আসার ১৫ দিন আগ পর্যন্ত সেচ দিতে হবে।ফুল ফোটার সময় মেঘলা কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া থাকলে বিভিন্ন রোগে আক্রমন হতেপারে।এব্যাপারে কৃষকদের সর্তক পাশাপাশি বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
সম্পাদক:সাহিদুর রহমান
অফিস:২৭/১১/২, তোপখানা রোড, পল্টন মোড়,ঢাকা -১০০০।
ফোন: ০১৯১১- ৭৩৫৫৩৩ ই- মেইল : [email protected], [email protected]