পদ্মা সেতু চালু হলে শেষ হবে ভৌগোলিক বিভাজন। অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে দেশের অর্থনীতি। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে গতি পাবে আঞ্চলিক অর্থনীতিও। তবে পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর ঢাকার ওপর যানবাহনের ব্যাপক চাপ তৈরি হবে। ঢাকামুখী এ চাপ এড়াতে যত দ্রুত সম্ভব ইস্টার্ন বাইপাস, সার্কুলার রোড, রিং রোড করতে হবে। যাতে রাজধানী এ চাপ সামলাতে পারে মঙ্গলবার ‘জাতীয় অর্থনীতিতে পদ্মা সেতুর গুরুত্ব’ শিরোনামের এক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক উপকমিটি আয়োজিত সেমিনারে বক্তারা আরও বলেন, পদ্মা সেতু শুধু ইট-বালু-সিমেন্টের তৈরি একটি সেতু নয়। এটি দেশের আত্মমর্যাদার প্রতীক। দেশের মানুষের গর্বের প্রতীক। একই সঙ্গে ষড়যন্ত্রকারীদের মুখে ‘চপেটাঘাত’ও।