কুষ্টিয়া প্রতিনিধিঃ
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শিক্ষার্থীদের সরকারের সংশ্লিষ্ট মহল কম গুরুত্ব ভাবে দেখে। ব্রিফিং এ কারিগরি বোর্ডের কথা আসলেও ডিপ্লোমা পর্যায় আবহেলিত।
কিছু দিন ধরে চলছে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাএদের আন্দোলন। চার দফা দাবি নিয়ে আন্দোলন করছে তারা।এতে কোন কোন গণমাধ্যম তা কিছু প্রকাশ করে। কিন্তু সরকারের সংশ্লিষ্ট মহল শিক্ষার্থীদের দাবি না মেনে নিজেদের মতের উপরে অবিচল।করোনা কালে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে কিছু পাবলিক পরীক্ষা না নিয়ে ফলা ফল প্রকাশ করে, যেখানে HSC এর মত গুরুত্বপূর্ণ পরিক্ষার ও ফল পরীক্ষা না নিয়ে প্রকাশ করার চিন্তা করছে সরকার। HSC পরিক্ষাটি যেখানে প্রায় ২ বছর প্রস্তুতি নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়নি, সেখানে পলিটেকনিক্যাল এর ডিপ্লোমা শিক্ষার্থী গণ করোনার আগে মাত্র ২ মাস ক্লাস পায়, যদিও ২য় শিফট শিক্ষক গন নিজেদের বেতন বাড়ানোর দাবিতে ২য় শিফট এর ক্লাস আরও আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়। এমত অবস্থায় পরীক্ষায় কোন প্রস্তুতি ব্যতিত পরীক্ষা নেওয়া আর শিক্ষার্থী দের হেনস্তা কর সমান পর্যায়ে বলে মনে করছে শিক্ষার্থী রা। করোনা কালে সকলের পারিবারিক অবস্থা ও প্রায় নিম্ন পর্যায়ে। পরীক্ষা জন্য রেজিস্ট্রেশন এর খরচ ও মেস খরচ দিতেও হিমশিম খাচ্ছে পরিবার গুলো। শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী যার এখন চাকরির বাজারে বা উদৌক্তা হিসাবে প্রমান করার কথা, সে এখন প্রবেশপত্র নিয়ে পরীক্ষা দিবে। যদিও তা ১ মাসের বেশি সময় পর।
মাঝে এক বছর পুরো বিশ্ব থেমে গেলো বলেইকি, গত বছর যখন পর্বমধ্য পরীক্ষার সময় ছিল চক্রাকারে চলতি বছর তখন পর্ব সমাপনী পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হল।