1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪১ অপরাহ্ন

পাকিস্তানি মুদ্রামানের রেকর্ড পরিমান পতন

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২১

পাকিস্তানি রুপির মূল্য দিন দিন কমে যাচ্ছে। মার্কিন ডলারের তুলনায় পাকিস্তানি রুপির এই পতন ইমরান খান সরকারের সময়ের সর্বকালের সর্বনিম্ন হয়ে দাঁড়ালো এ বছর।

গত তিন বছর চার মাসে মার্কিন ডলারের তুলনায় ৩০.৫ শতাংশ হারে দাম পড়েছে পাকিস্তানি রুপির। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থার দেওয়া হিসেব অনুযায়ী ২০১৮ সালের অগস্ট মাসে এক মার্কিন ডলারের দর ছিল ১২৩ পাকিস্তানি রুপি। চলতি ডিসেম্বরে সেই দর নেমেছে ১৭৭ রুপিতে।

গত ৪০ মাসে টাকার পতন ৩০.৫ শতাংশ হারে। দেশটির ইতিহাসে রুপির এতো অবমূল্যায়ন এই নিয়ে দ্বিতীয় বার বলেই জানাচ্ছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

১৯৪৮ সালে পাকিস্তান তাদের নিজস্ব মুদ্রা ব্যবস্থার সূচনা করে। পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক ‘স্টেট ব্যাঙ্ক অব পাকিস্তান’ এই মুদ্রা ব্যবস্থা পরিচালনা করে। ইতিহাস বলছে, এত বেশি হারে টাকার অবমূল্যায়ন এর আগে একবারই দেখেছে পাকিস্তান। সেটা ১৯৭১-৭২ সালের কথা। সে সময় পাকিস্তানি রুপির দাম পড়েছিল ৫৮ শতাংশ হারে। মার্কিন ডলারের তুলনায় পাকিস্তানি টাকার দর সে বছর ৪.৬০ থেকে নেমে হয়েছিল ১১.১০।

দেশের প্রাক্তন অর্থনৈতিক উপদেষ্টা আশফাক হাসান খান বলেন, অর্থনৈতিক নীতি নির্ধারণের বিষটি সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। কেন্দ্রীয় রাজস্ব নীতি এই মুহূর্তে বিনিময় হারের উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। আর এর ফলে দেশ বিরাট মুদ্রাস্ফীতির সম্মুখীন। ক্রমশ বাড়ছে ঋণের পরিমাণ।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ইমরান সরকারের আমলে ক্রমশ খারাপ হচ্ছে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা। যত অবমূল্যায়ন হচ্ছে দেশীয় মুদ্রার ততই ক্রমশ চেপে বসছে মুদ্রাস্ফীতির বোঝা। যা সাধারণ মানুষের পক্ষে বয়ে নিয়ে যাওয়া প্রায় অসম্ভব। আর এই মাসে যে পরিস্থিতিতে চোখে পড়েছে তাতে প্রমাদ গুণছেন সে দেশের অর্থনীতিবিদরা। তাঁদের মতে ৩০.৫ শতাংশ হারে মুদ্রার অবমূল্যায়ন দেশকে ভয়াবহ মুদ্রাস্ফীতির দিকে ঠেলে দেবে।

Facebook Comments
০ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি