1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন

পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় পাকা ধান নষ্ট

নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি,দৈনিক শিরোমণিঃ
  • আপডেট : শনিবার, ২২ মে, ২০২১

মোঃ শাকিল হোসেন, নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি,দৈনিক শিরোমণিঃ পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায়, অপরিকল্পিতভাবে ক্রস ড্রাম নির্মাণের কারণে নওগাঁর নিয়ামতপুরে প্রায় ১শত বিঘা পাকা বোরো ধান নষ্ট হয়ে গেছে।উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের ভাবিচা গ্রামে পূর্বদিকে বিলের পানি প্রবাহের খালের মুখ বন্ধ করায়  এবং হরিপুরে অপরিকল্পিতভাবে ক্রস ড্রাম নির্মান করায় খুব ধীর গতিতে পানি নামায়  একশত বিঘার স্বপ্নের সোনালী ধান পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ফলে পাকা ধান ঘরে তোলার আগেই এমন সর্বনাশে কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।ক্ষতিগ্রস্ত চাষী ভাবিচা গ্রামে গুরুদাস প্রামানিকের অভিযোগ, পানি প্রবাহের ক্যানেলের (খাল) মুখ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, হরিপুরে অপরিকল্পিতভাবে ক্রস ড্রাম নির্মাণের ফলে আমার ৬ বিঘাসহ প্রায় একশত বিঘা জমির উঠতি বোরো ধান পানির নিচে তলিয়ে পচে যাওয়ায় আমরা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। আমার ব্যাংকে অনেক ঋন ৬ বিঘা জমির বোরো পাকা ধান যা কয়েকদিন পরেই কাটা হতো সেই ধান নষ্ট হওয়ায় আমি চোখে অন্ধকার দেখছি। কি করে ব্যাংকের ঋন পরিশোধ করবো, কি করে সংসার চালাবো। ধান পানি নষ্ট হয়ে পুনরায় ধানের চারা গাছ হয়ে গেছে।একই গ্রামের আরেক কৃষক পবিত্র প্রামানিক, তিনিও একই  অভিযোগ করে বলেন, আমারও ৫ বিঘা জমির পাকা বোরো ধান সম্পূর্ন পচে গেছে।এ ঘটনায় ক্ষুদ্ধ চাষীরা অবিলম্বে পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত ক্রস ড্রামটি অপসারণ করে বোরো আবাদ বার বার নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা করার জোর দাবী জানায়। চাষীদের সর্বনাশের এ ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের ভাবিচা গ্রামের পূর্বপ্রান্তের বিলে।চাষীদের দাবি, দ্রুত সময়ে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না করা হলে তারা ধান ঘরে তুলতেই পারবে না। এ ছাড়া পানির নিচে ধান ডুবে থাকলে তা পচে নষ্ট হয়ে যায় এবং চারা গজিয়ে উঠে।শুক্রবার ২১ মে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, ভাবিচা ইউনিয়নের ভাবিচা গ্রামের পূর্বে বিলের প্রায় একশত বিঘা জমির অধিকাংশ ধান না কাটতে পারায় পানি নিস্কাশন সময়মত না হওয়ায় পাকা ধান পচে গেছে।পানি নিষ্কাষণের ব্যবস্থা বন্ধ করায় স্থানীয় কৃষকরা পড়েছেন সর্বনাশের মুখে। ওই এলাকায় উজান থেকে বয়ে আসা বৃষ্টির পানি স্বাভাবিকভাবে ক্যানেল দিয়ে পাশের হরিপুর বিলে প্রবাহিত হয়। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে পানি প্রবাহের মুখ বন্ধ করায় এবং হরিপুরে ক্রস ড্রাম নির্মান করায় পানি প্রবাহিত হওয়ার পথ অনেকটা ধীর গতি হয়ে গেছে। ফলে স্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে তলিয়ে আছে বোরো ধানের ক্ষেত।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি