1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন

পুরনো আইফোন নিয়ে বিপদে অ্যাপল

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২০

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক : পুরনো আইফোন নিয়ে আইনি জটিলতার মুখে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। পুরনো আইফোনের ধীরগতির কারণে ইউরোপে জরিমানা গুনতে হচ্ছে তাদের। এ নিয়ে মামলাও হয়েছে। ফলে বেশ মোটা অংকের অর্থই গুনতে হবে অ্যাপলকে। ইউরোকনজিউমার্স নামে একটি আইনি সংস্থা অ্যাপলের বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপ নিয়েছে বলে সিএনএন জানিয়েছে। ইউরোকনজিউমার্স এক বিবৃতিতে জানায়, মামলায় অ্যাপলের বিরুদ্ধে বেলজিয়াম, স্পেন, ইতালি এবং পর্তুগালের ২০ লাখ আইফোন ৬, ৬ প্লাস এবং ৬এস ডিভাইসে সমস্যার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগেও যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপলের বিরুদ্ধে এ ধরনের আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিল ইউরোকনজিউমার্স। গত মার্চের সেই ঘটনায় অ্যাপলকে ৫০০ মিলিয়ন ডলার দিয়ে মীমাংসার প্রস্তাব দেয়া হয়। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ৩৪ রাজ্যে অ্যাপল ১১৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করে। পুরনো আইফোন নিয়ে ২০১৭ সালের পর থেকেই জনরোষ ও আইন জটিলতার মুখে অ্যাপল। সফটওয়্যার আপডেট থেকে শুরু করে ধীরগতি ও বিস্ফোরেণের মতো অভিযোগ আনা হয় তাদের বিরুদ্ধে। ইউরোকনজিউমার্সের পলিসি অ্যান্ড এনফোর্সমেন্টের প্রধান এলস ব্রাগেম্যান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের গ্রাহকদের মতই এক্ষেত্রেও আমাদের স্বচ্ছতা ও শ্রদ্ধার সাথে কাজ করতে বলা হয়েছে।
তারা জানায়, আদালতের বাইরে অ্যাপলের সাথে এই সমস্যার সমাধান করতে ব্যর্থ হয়েছি। প্রতিটি গ্রাহকের জন্য তাদের কাছে ৬০ ইউরো করে দাবি করা হয়। কিন্তু তার সামাধান হয়নি। তবে মামলায় সফল হলে যে পরিমান ফোন নিয়ে অভিযোগ, তাতে অ্যাপলকে মোট ১৮০ মিলিয়ন ইউরো বা ২১৭ মিলিয়ন ডলার গুনতে হবে। গ্রাহকদের এই ভোগান্তির কারণে অ্যাপলও দুঃখ প্রকাশ করেছে। পাশাপাশি তারা ব্যাটারি রিপ্লেসমেন্ট সহজলভ্য করবে বলে জানিয়েছে। তবে অ্যাপলের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে পুরনো ফোন ধীরগতি করে গ্রাহকদের নতুন ফোন কেনায় উৎসাহ দিচ্ছে। এ বিষয়ে অ্যাপল জানায়, তারা কখনই এই কাজ করেনি এবং করবেও না। তারা কখনই ইচ্ছাকৃতভাবে ফোনের আয়ু কমাচ্ছে না বা গ্রাহকের বাজে অভিজ্ঞতাকে অসম্মান করছে না।

Facebook Comments
৬ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি