দৈনিক শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট: জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, স্কিমটি চালু হওয়ার পর আবেদন জমা পড়েছে ৫০ হাজারের মতো। তবে সুবিধাভোগীরা কিস্তি বাবদ যে অর্থ দেবে সেটার তহবিল ব্যবস্থাপনা কেমন হবে, কীভাবে এবং কোথায় পেনশন তহবিল বিনিয়োগ হবে, লভ্যাংশ কীভাবে বণ্টন করা হবে, সেগুলো নিয়ে অস্পষ্টতার মধ্যে থাকার কথা জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ।
জানা গেছে, পেনশনের আওতায় আসাদের জমা দেয়া এই চাঁদা ঝুঁকিমুক্ত নিরাপদ খাতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তবে এই টাকা কোন কোন খাতে বিনিয়োগ করা হবে, তা এখনো ঠিক করা হয়নি। এ লক্ষ্যে একটি বিনিয়োগ নীতিমালা তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এরই মধ্যে এই নীতিমালা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। নীতিমালা তৈরি হয়ে গেলে সেই অনুযায়ী পেনশন স্কিমের টাকা বিনিয়োগ করা হবে।
এ বিষয়ে আলাদা একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ বিধিমালা তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। বলা হচ্ছে, প্রাথমিকভাবে এই তহবিল সরকারি বন্ড বা ট্রেজারি বিলে বিনিয়োগের কথা রয়েছে। যেসব বিনিয়োগে ঝুঁকি কম সেদিকেই যাবে কর্তৃপক্ষ। যদি ফান্ড আরও বড় হয় তাহলে উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হতে পারে। এটা সময়ের পরিক্রমায় হবে। এ নিয়ে সুনির্দিষ্ট বিধিমালা তৈরি হচ্ছে, সেই মোতাবেক কাজ হবে। বিধিমালাটি প্রক্রিয়াধীন আছে।