1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩৯ পূর্বাহ্ন

বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে আমন ধানে কৃষকের মুখে হাসি

পলাশ,সারিয়াকান্দি(বগুড়া)প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমনিঃ
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২১
পলাশ, সারিয়াকান্দি(বগুড়া)প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমনিঃ বগুড়ারসারিয়াকান্দিতে এবার আশানুরূপ ফলন হয়েছে আমন ধানের। দিগন্ত জোড়া মাঠে সোনালী ধানে ভরে উঠেছে কৃষকের আমনের আবাদ। জমিতে সোনালী ধানের ফসল দেখে, কৃষকের মুখে হাসি ফুঠে উঠেছে। জানা গেছে, এ উপজেলার চাষিরা অধিক হারে জমিতে আমন ধানের চারা রোপন করেছিলেন। একেবারে নিচু জমি থেকে শুরু করে উঁচু জমি পর্যন্ত আমন ধানের আবাদ করেছেন তারা। উপজেলা কৃষি অফিসের কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ ছাড়াও, বন্যা না হওয়ায় যে যার মতো করে আমন ধানের চারা রোপন করেছিলেন। ঐ জমিগুলো থেকেই ভালো ফসল পাচ্ছেন কৃষকরা। কৃষকরা জানান, গত দুই বছরের মধ্যে এবার আমনের ফলন বেশি ভালো হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং পোকামাকড়ের ঝামেলা কম থাকায় ফলন বেশি হয়েছে। প্রতি বিঘা জমি থেকে ১৭ থেকে ১৮ মণ করে ধান পাওয়া যাচ্ছে।  উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ৯ হাজার ৭২০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের আবাদ করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে এ পরিমাণ জমি থেকে ৫৫ হাজার ৯১২ মেট্রিক টন ধান উৎপাদন হবে। এ পরিমাণ ধান বিক্রি করে ১৪০ থেকে ১৪৫ কোটি টাকা আয় হবে। উপজেলার ফুলবাড়ী নয়াপাড়া গ্রামের কৃষক আনছার আলী বলেন, ‘আমি এবার ৫বিঘা জমিতে উচ্চ ফলনশীল জাতের আমনের আবাদ করেছিলাম। এর মধ্যে গুটি স্বর্ণা, গুটি স্বর্ণা-৫ ও বি.আর-১১ জাতের ধানের আবাদ করেছি। তবে এর মধ্যে বি.আর-১১ ও গুটি স্বর্ণা-৫ জাতের ধানের অনেক ভালো ফলন হয়েছে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল হালিম বলেন, এবার আবহাওয়া অনুকুলে ছিল। বন্যা না হওয়ায় সময়মত সেচ দিয়ে হলেও কৃষকরা আমনের আবাদ করেন। এছাড়াও আমাদের মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তারা দফায় দফায় সু-পরামর্শ দেওয়ার কারণে আমনের ফলন ভালো হয়েছে।
Facebook Comments
২২ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি