1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:০৪ অপরাহ্ন

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে কোটা সংস্কারের পরেও বহাল বৈষম্য

ফিয়াদ নওশিদ ইয়ামিন, রামপুরা বনশ্রী
  • আপডেট : বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ফিয়াদ নওশিদ ইয়ামিন, রামপুরা বনশ্রী : বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন ধরনের কোটা পদ্ধতি চালু আছে, যা নিয়ে প্রায়ই বিতর্ক সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে সরকার সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করলেও, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এখনো কোটা বহাল রয়েছে। ফলে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী তাদের পছন্দের বিষয়ে ভর্তি হতে পারছে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ অন্যান্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন ধরনের কোটা চালু আছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: ওয়ার্ড বা পোষ্য কোটা, উপজাতি বা ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী কোটা, হরিজন ও দলিত সম্প্রদায় কোটা, প্রতিবন্ধী কোটা, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বা নাতি-নাতনি কোটা এবং খেলোয়াড় কোটা। এছাড়াও, কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটার ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। যেমন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা বাতিলসহ তিন দফা দাবিতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছে।
মেডিকেল কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রেও কোটা পদ্ধতি বিদ্যমান। মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনাদের সন্তানদের জন্য ৫% কোটা রয়েছে, যা শুধুমাত্র তাদের সন্তানদের জন্য প্রযোজ্য; নাতি-নাতনিদের জন্য নয়। এছাড়া, পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি এবং সমতলের উপজাতিদের জন্যও নির্দিষ্ট কোটা রয়েছে। তবে, জেলা কোটা বাতিল করা হয়েছে।
কোটা পদ্ধতির সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে। তারা মনে করে, কোটা পদ্ধতির কারণে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা কোটা পদ্ধতি সংস্কার করে মেধার ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোটা একটি জটিল বিষয়, যার পক্ষে এবং বিপক্ষে অনেক যুক্তি রয়েছে। কোটা পদ্ধতির সংস্কারের মাধ্যমে মেধাবী শিক্ষার্থীদের সুযোগ নিশ্চিত করার পাশাপাশি সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকেও উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহিত করতে হবে। এই জন্য একটি ভারসাম্যপূর্ণ পদ্ধতি তৈরি করা প্রয়োজন, যা সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করবে।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি