1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১২ অপরাহ্ন

বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্যাহ হত্যা মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২০

ঢাকার কেরানীগঞ্জের কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্ল্যাহ চৌধুরীকে হত্যার পর মরদেহ পোড়ানোর অভিযোগে করা মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২ ডিসেম্বর) ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন। ট্রাইব্যুনালের পেশকার সামছুদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- গুলজার হোসেন, আশিক, শিহাব আহমেদ ওরফে শিবু, আহসানুল কবির ইমন, তাজুল ইসলাম তানু, জাহাঙ্গীর খাঁ ওরফে জাহাঙ্গীর এবং রফিকুল ইসলাম ওরফে আমিন ওরফে টুন্ডা আমিন।

মরদেহ পোড়ানোর অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাতজনকেই সাত বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন আদালত। জরিমানা অনাদায়ে এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় শম্পাকে খালাস দিয়েছেন আদালত। মামলার অন্য আসামিরা পলাতক।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১০ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন কোন্ডা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্ল্যাহ চৌধুরী। নিখোঁজের পরদিন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের দোলেশ্বর এলাকার একটি হাসপাতালের মরদেহ থেকে তার আগুনে পোড়া বিকৃত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
আসামিরা তাকে হত্যা করে মরদেহ গোপন করার উদ্দেশ্যে পুড়িয়ে ফেলে। পরে তার সঙ্গে থাকা কাগজ ও এটিএম কার্ড দেখে মরদেহ শনাক্ত করেন ছেলে সাইদুর রহমান ফারুক চৌধুরী।

সাইদুর রহমান ফারুক চৌধুরী দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ৩১ জানুয়ারি ৮জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দেয় পুলিশ।

২০১৫ সালের ২ জুলাই আটজন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলায় ২১ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ১১ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।

Facebook Comments
১ view

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি