বাঘারপাড়া(যশোর)প্রতিনিধির : বাঘারপাড়া বসুন্দিয়া, ঘুনির ঘাট, ছাতিয়ানতলা, দায়তলাসহ ভৈরব নদের দুপাড়ের মাটি কেটে সাবাড় করছে স্থানীয় জমির মালিকরা। ঘুনির ঘাট এলাকায় সরে জমিনে যেয়ে মেলে তার সত্যতা। এলাকায় সরে জমিনে দেখা যায় যশোর সদর উপজেলা ও বাঘারপাড়া উপজেলার মাঝখানে ভৈরব নদের খনন কাজ চলছে। আর এই খনন কাজের মাটি ফেলা হচ্ছে দু” পাড়ে, আর এই নদীর পাড়ে জমির মালিকা এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে বাধা মাটি বিক্রয় করে ওই নদী থেকে তুলা মাটি দিয়ে তাদের বিক্রয় করা মাটির গর্ত আবার ভরাট করছে। এছাড়া এসব মাটি এক উপজেলা থেকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে অন্য উপজেলায় । এসব মাটি দিয়ে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ ইটের ভাটায় ইট। দিন রাত সকল রোডে বিভিন্ন ট্রাক্টরটলি,মিনি ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচলে এসব এলাকার সকল রোড গুলো চলাচলের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। ধুলাবালিতে দু” পাড়ের বসত বাড়ি সহ গাছ পালা দেখে চেনার উপয় নেই বল্লেই চলে। এতে করে স্থানীয়রা ভাবছেন যেমন পরিবেশ দুষণ হচ্ছে তেমনি নদীর পাড়ও ভেঙ্গে বছর না যেতেই আবার ভরাট হয়ে নদী পূর্বের ন্যায় মরাই থেকে যাবে। স্থানীয় জমির মাটি বিক্রেতা বলছেন নদী খনন কাজের ঠিকাদাররা এসব মাটি বিক্রয় করে নাকি তাদের খানা খন্দে পরিনত করতে বলেছেন,কারণ এতো মাটি ফেলবে কোথায়? তাই নদীর পাড়ে জমির মালিকরা এসব মাটি বিক্রয় করে নদী থেকে তুলা মাটি দিয়ে আবার এসব গর্ত ভরাট করে নিচ্ছেন। এবিষয়ে ভুমিকা নিতে এলাকা বাসি সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন প্রেরণ করেছেন। বিষয়টি বিবেচনা করে আইন প্রয়োগকারি কর্মকর্তাদের ব্যবস্থা নিতে ৮নং বাসুয়াড়ী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবু সাঈদ সরদার ও স্থানীয় সচেতন মহলের জোর দাবী।
সম্পাদক:সাহিদুর রহমান
অফিস:২৭/১১/২, তোপখানা রোড, পল্টন মোড়,ঢাকা -১০০০।
ফোন: ০১৯১১- ৭৩৫৫৩৩ ই- মেইল : [email protected], [email protected]