রেজিঃ নং ডিএ ৬০০৯ | বর্ষ ১৪ | ৪ পৃষ্ঠা ৩ টাকা || শনিবার | ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
মনিরামপুরের রাজগন্জ এ দিগন্ত জুড়ে হলুদের বাহারি খেলা
জি এম ফিরোজ উদ্দিন ,মনিরামপুর প্রতিনিধি দৈনিক শিরোমণিঃ ঋতু বৈচিত্রের এ বাংলায় বছরের বিভিন্ন সময় বর্ণিল রং আর অনাবিল সৌন্দর্য নিয়ে সেজে ওঠে আপন মনে।প্রকৃতির আপন খেয়ালে। সেজে ওঠে ফসলের মাঠ।কখনো সবুজ রঙ্গে, কখনো হলুদ আবার কখনো রুপালি জলে ভরে যায় বিল আবার কখনো সোনালি ধানের শিষে লাগে বাতাসের দোলা,আর শীতের শুরুতে দিগন্ত জুড়ে দেখা মেলে হলুদের বাহারি সব রং। জানা যায় মনিরামপুর উপজেলার ঝাপা, রাজগন্জ,ষোলখাদা এলাকায় সরিষার হলুদ ফুলে ছেয়ে গেছে মাঠ।দেখলে ভরে যায় মন।দেখে আরো মনে হয় এ যেন হলুদের বিছানা। এ সময় ছোট থেকে শুরু করে বযস্কদের ও দেখা মেলে সরিষার খেতে ছবি তোলার জন্য। এ বিযয়ে ষোলখাদা গ্রামের এক কৃষক বলেন,আমাদের ষোলখাদা মাঠে আমন ধান কাটার পরপরয়ি সরিষার আবাদ করে থাকি এ বছর ষোলখাদা গ্রামের অনেক কৃষক সরিষার আবাদ করেছে।আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান তিনি।ঝঁাপা গ্রামের কৃষক সমশের আলী বলেন,এ বছর উচ্চ ফলন শীল জাতের সরিষার চাষ করেছি। সরিষার গাছ ভালো হয়েছে। এবং ফুল ও এসেছে বেশ ভালো।প্রতি বছর বিঘা প্রতি ৪-৫ মন ফলন পেলে ও এবছর ৬ মনের অধিক সিরষা হবে বলে আশা করেন। একই গ্রামের কৃষক মো রমজান আলী বলেন বোরো ধান লাগানোর আগে খেতে সরিষা লাগানো হয়।সরিষার দাম থাকায় এ বছর এ এলাকায় কৃষকরা কয়েকশ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করেছে।তাতে ফলন ও ভালো হবার আশা করছে তারা। এলাকার সংবাদ কর্মী অমারেশ বিশ্বাস জানান,মাঝে যে বৃষ্টি হলো তাতে কোন সমস্যা হয়নি। দিগন্ত জুড়ে হলুদের বাহারি। দেখতে ও খুব সুন্দর লাগছে। স্হানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ভগীরত চন্দ্র ব বলেন এ মৌসুমে আবহওয়া অনুকুলে রয়েছে।
সম্পাদক:সাহিদুর রহমান
অফিস:২৭/১১/২, তোপখানা রোড, পল্টন মোড়,ঢাকা -১০০০।
ফোন: ০১৯১১- ৭৩৫৫৩৩ ই- মেইল : [email protected], [email protected]
Copyright © 2024 দৈনিক শিরোমনি | shiromoni.com. All rights reserved.